⚜️আস্সালামুআলাইুম⚜️…... বন্ধুরা ! কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন।
স্নায়ুযুদ্ধের সংজ্ঞা ?
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সােভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে নতুন করে সৃষ্টি হওয়া পারস্পরিক অবিশ্বাস , প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফলে যে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল তাই মূলত ঠাণ্ডাযুদ্ধ বা স্নায়ুযুদ্ধ । " Let us not be deceived today , we are in the midst of a cold war . - tfalo
উত্তর : উক্তিটি বার্নান্ড বারচর - এর । “ সােভিয়েত ইউনিয়ন বলপ্রয়ােগের ভাষা ছাড়া কোন ভাষা বুঝে না । ” - মন্তব্যটি কে করেছিলেন ?
উত্তর : ১৯৪৬ সালের ৫ মার্চ ফুলটন বক্তৃতায় উইনস্টন চার্চিল ।
8 . কার নেতৃত্বে ন্যাটো গঠন করা হয়েছিল ।
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । কারা ' ওয়ারশ জোট গঠন করেছিল ?
উত্তর : সােভিয়েত ইউনিয়ন । স্নায়ুযুদ্ধের কারণগুলাে লিখ 1 উত্তর : ১. সম্প্রীতির অভাব ; ২. আদর্শগত বিরােধ , ৩. মনস্তাত্ত্বিক কারণ , ৪. মারণাস্ত্রের ব্যবহার , ৫. ন্যাটো ও ন্যাটো জোট কত সালে গঠিত হয় ?
উত্তর : ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল ।
কত সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এককভাবে আণবিক শক্তির অধিকারী ছিল ?
উত্তর : ১৯৪৫ - ৫৯ সাল পর্যন্ত । মার্শাল পরিকল্পনা কত সালে ঘােষণা করা হয় ?
উত্তর : ১৯৪৭ সালে ।
১০ , মার্শাল পরিকল্পনার উদ্দেশ্য কী ছিল ? উত্তর : পশ্চিম ইউরােপের যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রগুলােকে পুনর্গঠন । কত সালে জার্মান রুশ অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ?
উত্তর : ১৯৩৯ সালে । পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে পেট্রোলিয়াম খনি রক্ষায় কোন কো ন দেশ সৈন্য প্রেরণ করেছিল ?
উত্তর : গ্রেট ব্রিটেন ও সােভিয়েত ইউনিয়ন । আজারবাইজান অঞ্চলের জনগণ কত সালে স্বাধীনতা ঘােষণা করে ?
উত্তর : ১৯৪৫ সালে ।
১৪ , কোন দেশের নেতৃত্বে ‘ সিয়াটো চুক্তি সম্পাদিত হয় ?
উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ।
১৯৭৯ সালে জোট নিরপেক্ষ সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?
উত্তর : ১৯৭৯ সালে জোট নিরপেক্ষ সম্মেলন হাভানায় অনুষ্ঠিত হয় ।
১৯৭৯ সালে হাভানায় অনুষ্ঠিত জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কী বলেন ?
উত্তর : ১৯৭৯ সালে হাভানায় অনুষ্ঠিত জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বলেন , বাংলাদেশ । স্বাধীন ও নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতিতে বিশ্বাস করে । অধ্যাপক মাইকেল ম্যানলি তৃতীয় বিশ্বের দেশ সম্পকে কী বলেছেন ? উত্তর : অধ্যাপক মাইকেল ম্যানলি বলেছেন , যেসব দেশকে তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে জিহ্নিত করা হয় তারা মােটামুটি সকলে কৃষিজাত পন্য ও শিল্পোৎপাদনের প্রাথমিক দ্রব্য আমদানি করে থাকে । জাতীয় নীতি বস্তবায়নে অর্থনৈতিক হাতিয়ার গুলাে কী কী ? উত্তর : জাতীয় নীতি বস্তবায়নে অর্থনৈতিক হাতিয়ার গুলাে যথা : ( ক ) প্রাকৃতিক সম্পদ ( খ ) শিল্প সামর্থ্য ( গ ) বৈদেশিক বাণিজ্য ( ঘ ) বিনিয়ােগের পরিবেশ ( ঙ ) দক্ষ মানব সম্পদ ( চ ) সেবা খাত ( ছ ) কৃষি ( ঝ ) যােগাযােগের ব্যবস্থা ( ব ) অর্থনীতি ( ঞ ) বাজার । রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য সম্পর্ক কোন নীতিমালার আলােকে নির্ধারিত হবে ? উত্তর : রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক এবং অন্যান্য সম্পর্ক নিম্নে বর্ণিত নীতিমালার আলােকে নির্ধারিত | হবে- ( ক ) সার্বভৌমত্ব , ভৌগােলিক অখন্ডতা এবং রাষ্ট্র সমূহের রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতি সম্মান ( খ ) অনাক্রম ( গ ) অহস্তক্ষেপ ( ঘ ) পারস্পরিক ও সমতাভিক্তিক কল্যাণ । পারস্পরিক নির্ভরশীলতা এবং সম্পকের যে সকল অর্থনৈতিক কৌশল ক্রিয়াশীল সেগুলাে কী কী ? উত্তর : পারস্পরিক নির্ভরশীল এবং সম্পর্কের যে সকল অর্থনৈতিক কৌশল ক্রিয়াশীল সেগুলাে হলাে : ( ক ) বাণিজ্য ( খ ) অর্থনৈতিক জোট গঠন ( গ ) কাঁচামাল আমদানি রপ্তানি ( ঘ ) উৎপাদিত পণ্যের আমদানি রপ্তানি ( ঙ ) বাণিজ্যিক পূহ ( চ ) বাণিজ্য চুক্তি ( ছ ) বৈদেশিক সাহায্য ও ঋন ( জ ) পুঁজি বিনিয়োেগ ( ঝ ) অর্থনৈতিক অবরােধ ( ঞ ) NGO ( ট ) কার্টেল ( ঠ ) শত্রু সম্পত্তি নিয়ন্ত্রণ ( ড ) অর্থনৈতিক কূটনীতি ( ঢ ) শুল্ক ( ণ ) কোটা । বর্তমান বিশ্বে প্রতিটি দেশই একাধিক দেশের সাথে কোন চুক্তিতে আবদ্ধ ? উত্তর : বর্তমান বিশ্বে প্রতিটি দেশই একাধিক দেশের সাথে একপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক বাণিজ্যিক চুক্তিতে আবদ্ধ ।
পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম লক্ষ্য কী ? জাতীয় শক্তি কী ? . ৪ of with the end of a specific government . The proccess of waking and omplementing অধ্যাপক লর্কে ও সাইদ এর মতে , যে কোন দেশের কয়টি পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ বা উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ? : অধ্যাপক লৰ্কে ও সাইদ এর মতে , যে কোন দেশের পাঁচটি পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ বা উদ্দেশ্য হওয়া উচিত । ; রাজনৈতিক পদ্ধতি বলতে কোন বিষয় গুলােকে বুঝি ? র ; ব্লাজনৈতিক পদ্ধতি বলতে যে বিষয়গুলােকে বুবি ( ক ) বৈদেশিক চুক্তি সম্পাদন ( খ ) বিবিন্ন রাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ( গ ) বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালের কাছে আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিরােধ মীমাংসার জন্য আবেদন ইত্যাদি । পররাষ্ট্র দপ্তরের অন্যতম কাজ কী ? উত্তর : পররাষ্ট্র দপ্তরের অন্যতম কাজ হচ্ছে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পকের ক্ষেত্রে নিজ দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থকে অসুন্নত রাখা । ৯. বৈদেশিক নীতি কার্যকরণের অর্থনৈতিক উপায়গুলাে কী কী ? | উতর : বৈদেশিক নীতি কার্যকরণের অর্থনৈতিক উপায় গুলাে হচ্ছে ; ( ক ) এম্বার্গো ও বয়কট ব্যবস্থা অবলম্বন ( খ ) শুল্ক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ( গ ) অন্যান্য রাষ্ট্রকে ঋন প্রদান ( ঘ ) অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্যিক চুক্তি সম্পাদন ইত্যাদি । ২০ , অধ্যাপক হিউপ ও পলােনীয় বৈদেশিক নীতি সম্পকে কী বলেছেন ? উত্তর : অধ্যাপক হিউপ ও পসােনীয় এর মতে , “ যদিও বৈদেশিক নীতির সাধারণ লক্ষ্য জাতীয় নিরাপত্তা ও কল্যান অপরি বর্তনীয় থাকতে পারে , তথাপি যদি এই লক্ষ্য বিজ্ঞতার সাথে সাধন করতে হয় , তবে বৈদেশিক নীতি কার্যকরী করণের কৌশলগুলােকেও পরিস্থিতির পরির্তন অনুযায়ী পরিবর্তন করতে হবে । ২১. যে কোন দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালনার সর্বশ্রেষ্ঠ ও শক্তিশালী হাতিয়ার কী ? উত্তর : যে কোন দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালনার সর্বশ্রেষ্ঠ ও শক্তিশালী হাতিয়ার হলাে কূটনীতি । " We have no eternal allies and we have no perpetual enemies . Over interests are eternal and perpetual and those interest it is our duty to follow.trciu 219 ? উত্তর : লর্ড পামারস্টোনের । ২৪ , বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির প্রতিপাদ্য কী ? উটর । বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির প্রতিপাদ্য হলাে ' Friendship to all but rmalice to none . " বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান রচিত হয় কত সালে ? যে স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালার উপর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি প্রতিষ্ঠিত তা বাংলাদেশের সংবিধানরে কত নং অনুচ্ছেদে লিপিবদ্ধ হয়েছে ? অনুচ্ছেদে লিপিবদ্ধ হয়েছে । , পররাষ্ট্রনীতির তান্যতম লক্ষ্য হলো জাতীয় শক্তি সংরক্ষণ ও বৃদ্ধি । | জাতীয় শক্তি হচ্ছে জাতীয় অস্তিত্ব ও মর্যাদার ভিত্তি । | অধ্যাপক রাসেট ও স্টার পররাষ্ট্রনীতি সম্পকে কী বলেছেন ? # ICT evils TER , " Foreign poltcy is continuous . It does not end at a particular date decisions is never ending as long as there are states . " উত্তর : ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান রচিত হয় । উত্তর : যে স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালার উপর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি প্রতিষ্ঠিত তা বাংলাদেশের সংবিধানের ২৫ নং ২৬ , সংবিধানের ২৫ ( ১ ) অনুচ্ছেদে কী বলা হয়েছে ? উত্তর : সংবিধানের ২৫ ( ১ ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে , জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও সমতার প্রতি শ্রদ্ধা অন্যান্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও | বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা , আন্তর্জাতিক বিরােধের শান্তিপূর্ণ সমাধান এবং আন্তর্জাতিক আইনে ও জাতিসংঘ সনদে । বর্ণিত নীতিসমূহের প্রতি শ্রদ্ধা ।