Google Adsenc Approval tip's blogspot.com donation 2020 ব্লগার সাইট থেকে সহজে ইনকাম করুন লাইফটাইম

⚜️আস্সালামুআলাইুম⚜️…... বন্ধুরা ! কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। গুগল এডাসেন্স একটা সোনার হরিণের মতোন। যদি এর সঠিক ব্যবহার আর যত্ন করা যায় তাহলে সারাজীবন এটি থেকে আয় করা সম্ভব। আপনার ওয়েবসাইটটি যদি গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করতে চান বা এপ্লাই করতে যাচ্ছেন তাহলে এই টিউনটি আপনার জন্য। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের মনিটাইজেশনের জন্য এডসেন্সে এপ্লাই করেছেন আর এডসেন্স রিজেক্ট করে দিয়েছে? এখন আপনার কী করা উচিত? ওয়েবসাইটে এডভারেজমেন্ট বসিয়ে আয় করা অনেক পুরাতন এবং কার্যকারী একটি উপায়। আর যদি এই এডভারেজমেন্ট নেটওয়ার্ক গুগল এডসেন্সের হয় তাহলে তো আর কোন কথায় নেই। তাই না? গুগল এডসেন্স আপনার আমরা প্রায় সকলের পছন্দনীয় একটি এডস নেটওয়ার্ক। আর এটি পছন্দ হওয়ার সবচেয়ে বড় একটি কারণ হলো এর হাই সিপিসি (High CPC) বলে আমি মনে করি। অন্যান্য এডভারেজমেন্ট নেটওয়ার্কের চেয়ে এর সিপিসি অনেক বেশী। গুগল এডসেন্স (Google Adsense) কি? গুগল এডসেন্স নিয়ে বিস্তারিত জানুন এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার আগে যে কাজগুলো করবেন, এডসেন্স রিজেক্ট হওয়ার কারণ:- আরো একটি এডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকলে কন্টেন্ট পলিসি নতুন সাইট হলে এডসেন্স রিজেক্ট হওয়ার কারণ সমস্যা সমাধান করার আগে আমাদের কয়েকটি বিষয় আগে জানতে হবে। সেগুলো হলো – ads.txt কী? ads.txt ফাইল বসিয়ে আপনার লাভ কী? তো এক এক করে আমি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছি!! Earnings at risk এই Error টি কেন এডসেন্স একাউন্টে দেখাচ্ছে!! ads.txt কী? ads.txt ফাইল বসিয়ে আপনার লাভ কী? How to create ads.txt file How to set ads.txt File on Blogger Earnings at risk এই Error টি কেন এডসেন্স একাউন্টে দেখাচ্ছে!! এর উত্তরটি হলো ads.txt ফাইলটি আপনি আপনার সাইটে এড না করায় এই Error টি দেখাচ্ছে। ads.txt কী? Ads.txt কেবল একটি টেক্সট ফাইল যা আপনার ব্লগের সার্ভারে স্থাপন করা যায় এবং ব্লগের মালিক কর্তৃক ব্যবহৃত বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক সম্পর্কে তথ্য বহন করে এবং ওয়েবসাইটের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শন করতে এই মালিকানাধীন নেটওয়ার্ককে অনুমোদিত করে। এই ads.txt ফাইলটি ব্যবহার করার পিছনে মূল ধারণা হল প্রকাশকদেরকে জালিয়াতি ও ভাইরাস থেকে রক্ষা করা, যেহেতু আপনি শুধুমাত্র সেই বিজ্ঞাপনের নেটওয়ার্ককে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারবেন যা আপনি অবগত আছেন এবং যেহেতু কোনও ম্যালওয়ার স্ক্রিপ্ট যা আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখায় না। ads.txt ফাইল বসিয়ে আপনার লাভ কী? Adsense থেকে আপনার আয় আরো বেশি করার জন্য এই কাজটি করতে হবে। এটিই আপনার লাভ। তো এবার চলে বসিয়ে নিই। তবে তার আগে বলে নিতে চাচ্ছি, আমি শুধুমাত্র আপনাদেরকে দেখাবে কিভাবে এটি ব্লগারে এ বসাবেন। ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে বসানোর জন্য আপনাকে “ads.txt” প্লাগিন বসিয়ে একটি কোড বসাতে হবে যেমনটা আমরা ব্লগারে বসাব। তো পোস্টটি পড়তে থাকুন তাহলে বুঝতে পারবেন। create ads.txt file এটি খুব সহজ একটি কাজ। প্রথমে আপনি নিচের দেওয়া কোডটি কপি করুন google.com, pub-0000000000000000, DIRECT, f08c47fec0942fa0 এবার 0000000000000000 এর জায়গায় আপনি আপনার পাব্লিশার আইডি পেস্ট করুন। ব্যস, আপনার ads.txt ফাইল রেডি। এবার এটি কপি করুন। আপনার ওয়েবসাইট এডসেন্স থেকে রিজেক্ট হওয়ার অনেক কারণ আছে। তবে সহজভাবে বলতে গেলে আপনার ওয়েবসাইট এবং আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট এডসেন্সের পলিসি মোতাবেক না থাকে অথবা, আপনার ওয়েবসাইট যদি এডসেন্সে কোন পলিশি ভঙ্গ করে তাহলে আপনার ওয়েবসাইট এডসেন্স থেকে রিজেক্ট হবে। এবার চলেন আপনার ওয়েবসাইটের মনিটাইজেশন রিজেক্ট করার কারণগুলো জেনে নেই। আরো একটি এডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকলে আপনার যদি আরো একটি এডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে এডসেন্স আপনার সাইট রিভিউ করার আগে রিজেক্ট করে দিবে। তাই দুইটি এডসেন্স অ্যাকাউন্ট না তৈরি করে আগে এডসেন্স দিয়ে এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করুন। এমন সমস্যার সম্মুখীন হলে আগের এডসেন্স অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিন তাতেই আপনার সমস্যার সসমাধান হয়ে যাবে। কন্টেন্ট পলিসি আপনার ওয়েবসাইটে কোন কনটেন্ট যদি এডসেন্সে পলিসি ভঙ্গ করে তাহলে এই ইস্যু দেখিয়ে আপনার ওয়েবসাইটকে মনিটাইজেশনের জন্য রিজেক্ট করে দিবে। এডসেন্স কন্টেন্ট রেস্টিকশন সম্পর্কে আমরা কিছু কথা ২য় টিউনে আলোচনা করেছিলাম। আই ওই টিউনটি পড়ে নিবেন (উপরে লিংক দেওয়া আছে)। আপনি যদি আপনার এডসেন্স অ্যাকাউন্টে লগিন করেন তাহলে এই বিষয়টা নিয়ে কিছু কথা লেখা থাকবে। তাহলে এখন আপনার করনীয় কি? সহজ কথায় আপনার ওয়েবসাইটে যেসকল কনটেন্ট এডসেন্সের পলিসি অনুযায়ী যায় না সেগুলো মুছে ফেলুন। মুছে ফেলার দুই থেকে তিন দিন পর আবার এপ্লাই করুন। আবার এপ্লাই করা জন্য এডসেন্সে লগিন করলে একটা চেক বক্স পাবেন ওখানে মার্ক করে সাবমিট করে দিবেন। নতুন সাইট হলে আপনার ওয়েবসাইটি যদি একেবারে নতুন হয়ে তবে এডসেন্স Site Under Construction ইস্যু দেখিয়ে রিজেক্ট করে দেবে। এই ব্যাপারে আমরা দ্বিতীয় টিউনে আলোচনা করেছি তাই নতুন করে আর কিছু বলব না। তবে, আন্ডার কন্সট্রাকশন ইস্যু হওয়ার আরো কিছু কারণ আছে যেমনঃ সাইটে দৈনিক কাস্টমাইজ করলে প্রতিনিয়ত থিম পরিবর্তন করলে দৈনিক নতুন ফিচার যুক্ত বা বাদ দিলে তাই এমনটা করা বাদ দেন। যা করার একবারে কমপ্লিট করে এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করুন। আর সাইটে বয়স মিনিমাম যেন ৩ মাস হয়। এডসেন্স রিজেক্ট হলে কী করবেন? বারবার যে কথাটি বললাম, ইস্যু ফিক্স করে রি-সাবমিট করবেন। এর থেক বেশী কিছু করার আর কোন দরকার নেই। প্রয়োজনে কোন অভিজ্ঞ লোকের পরামর্শ নিন। আর, এডসেন্স পেতে আগের মতো আর এখন আর কাঠ-কয়লা পোড়াতে হয় না। শুধু, আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোতে ফোকাস করুন। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আর পরবর্তী টিউন আপনি কী নিয়ে চান তাও কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারবেন।    “গুগল এডসেন্স (Google Adsense) কি? গুগল এডসেন্স নিয়ে বিস্তারিত জানুন” এই টিউনটি পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই জানেন ওই টিউনে আমি বলেছিলাম এডসেন্স নিয়ে আরো কিছু কনটেন্ট পাবলিশ করব। তাই, এই টিউনটি পাবলিশ করেছি। এই টিউনগুলোর মাধ্যমে আমি উইকিবিএনের ভিজিটরদের এডসেন্স নিয়ে বিস্তারিত/ পূর্ণাজ্ঞভাবে কিছু জানানোর ছোট একটা চেস্টা করতেছি। তাই অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে টিউনগুলো পড়ুন। তাহলে এডসেন্স নিয়ে আপনার মনে যে কনফিউশন আছে তা আশা করছি দূর হয়ে যাবে। এখন আসি আসল কথায়। গুগল এডসেন্সে এপ্লাই করার আগে আপনার কি করা উচিত!! আমার বলা এই কাজগুলো যদি আপনি করেন তাহলে এডসেন্স পেতে আপনার কোন সমস্যা হবে না বলে আমি মনে করি। গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার আগে যা করবেন ডোমেইন সাইটে বয়স কন্টেন্ট থিম প্রয়োজনীয় কিছু পেইজ তৈরি করে নিন ভিজিটর গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার আগে যা করবেন ডোমেইন টপ লেভেল ডোমেইন এক্সটেনশনের (.com, .net, .org, .xyz ইত্যাদি) এডসেন্স এপ্রুভাল হওয়ার সম্ভাবনা কিন্তু বেশী থাকে। আপনি যদি ফ্রি কোন ডোমেইন (.tk, .ml, .cf ইত্যাদি) দিয়ে এডাসেন্সের জন্য এপ্লাই করতে যান তাহলে আমি বলব অযথা আপনি আপনার সময় নষ্ট করিয়েন না। এসব ফ্রি ডোমেইনে এডসেন্স পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললে চলে। অপরদিকে, আপনি যদি ব্লগারের ফ্রি কাস্টম সাব ডোমেইন (.blogspot.com) দিয়ে এডসেন্স জন্য এপ্লাই করেন তবে এডসেন্সের এপ্রুভাল পেতে পারেন। তবে আমি আপনাকে সাজেশন করব একটা কাস্টম ডোমেইন যুক্ত করার জন্য। .xyz এক্সটেনশনের দাম প্রথম বছরের খুব বেশি নয়। মাত্র 2$ দিয়ে প্রথম বছরের জন্য কিনতে পারবেন। আর রিনিউ ফি 10$-15$ ডলারের মধ্যে। আপরদিকে অন্যান্য এক্সটেনশনগুলোর (.com, .net, .org ইত্যাদি) রিনিউ ফিও 10$-15$ এর মধ্যে। আর প্রথম বছরের জন্য 1$-10$ দিয়ে কিনতে পারবেন। এত দম-দর বলে আমি আপনাকে যে বিষয়টা বোঝাতে চাচ্ছি আশা করছি তা আপনারা বুঝতে পেরেছন। সমান্য কিছু টাকা খরচ হলেও একটা টপ লেভেল ডোমেইন নিন আপনার সাইটের জন্য। ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন? তাহলে অবশ্যই অবশ্যই এই টিউনটি পড়ে নিবেন – ওয়েবসাইট তৈরির আগে যে বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখা উচিত সাইটে বয়স যদি আপনার সাইটের বয়স ৩ মাসে কম হয় তাহলে এপ্লাই করবেন না। আমি বলতেছি না যে সাইটে বয়স ৩ মাসের কম হলে এপ্লাই করা যাবে না। এপ্লাই করা যাবে কিন্তু আমি আমার আপিনিয়ন দিচ্ছি যে সাইটের বয়স ৩ মাসের কম হলে এপ্লাই না করাই ভালো। আপনি একটা বিষয় খেয়াল করুন নতুন সাইট খোলার পর গড়ে সবার প্রায় ৭ দিন লাগে সাইটের সবকিছু ঠিকঠাক করে নিতে। এরপর সাইটের মূল প্রাণ কন্টেন্ট লিখতে ধরুন ১ মাস সময় লাগে। সপ্তাহে যদি ৩-৪ টা কন্টেন্ট সাইটে পাবলিশ করেন তাহলে মাসে ১২-১৮ টা কন্টেন্ট পাবিলিশ করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার নতুন সাইট যদি সার্চ ইজ্ঞিনে সাবমিট করতে, সাইটের জন্য কিছু ব্যাকলিংক তৈরি করতে মিনিমাম ১ মাস সময় তো অবশ্যই দিতে হবে। তবুও যদি এমন অবস্থায় আপনি আপনার সাইটের জন্য গুগল এডাসেন্সের জন্য এপ্লাই করেন তাহলে দেখবেন “Site Under Construction” ইস্যু দেখিয়ে এডসেন্স রিজেক্ট করে দিবে। তাই আমার সাজেশন হবে, সব কিছু ঠিক মতো করে কমপক্ষে ৩ মাস পর এডসেন্সের জন্য আপিল করুন। কন্টেন্ট যেকোন ব্লগ সাইটের প্রাণ হলো কনটেন্ট। আর, ব্লগ সাইটে এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার সম্ভাবনা ১০০% যদি, এডসেন্সের নিয়ম মেনে সাইটে কনটেন্ট পাবলিশ করেন। আর, এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পূর্বে অবশ্যই আপনার সাইটে পাবিলিশ করা কনটেন্টগুলো একবার রি-চেক করে নিবেন। যদি কোন কনটেন্টের রিমুভাল নোটিশ আসে বা থাকে তবে সেই কনটেন্টটি অবশ্যই ডিলিট করে দিবে। আর সবসময় চেস্টা করবে কী ওয়ার্ড রির্সাচ করে ইউনিক কনটেন্ট সাইটে পাবলিশ করার। আর যে ধরনের আর্টিকেল আপনার সাইটে রাখা উচিত হবে না – কপি কনটেন্ট ড্রাগস নিয়ে লেখা কিছু যুদ্ধাঅস্ত্র ও এসবের ব্যবহার নিয়ে কনটেন্ট থাকলে তামাক বা অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব নিয়ে লেখা থাকলে গুগল প্লে-স্টোর থেকে ব্যান হওয়া অ্যাপ নিয়ে কোন কনটেন্ট থাকলে মোড/ ক্রাক/ নাল স্ক্রিট জাতীয় কিছু হ্যাকিং নিয়ে কোন কনটেন্ট থাকলে এই ধরনের কনটেন্ট সাইটে না রাখাই ভালো আর গুগল এডসেন্সর জন্য আপিল করার আগে এমন সব কন্টেন্ট মুছে ফেলবেন। গুগল এডসেন্সের কনটেন্ট রেসটিকশন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন – https://support.google.com/ থিম বেশি কালারফুল থিম সাইটে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। সিম্পল, ফাস্ট লোডিং, এসইও ফ্রেন্ডলি ও মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিম সাইটে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই কোন ভাবে নাল বা ক্রাক থিম ব্যবহার করবেন না। কারণ, এই সব থিমে ভাইরাস থাকতে পারে। ভাইরাস যুক্ত থিম কোনভাবে এডসেন্সের জন্য এপ্রুভ হবে না। আর, ব্লগার সাইট হলেও ফ্রি থিম ব্যবহার করুন। 




onlineinventionbd.blogspot.com আমাদের সাইটের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ !!!🌺🌺🌺 " আমরা আমরা নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বিষয়সমূহ, অনলাইন আর্নিং, ব্লগার এসইও টিপস, বিডি সরকারী বেসরকারী চাকরী, সংবাদ, অনলাইন টিপস ইত্যাদি বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করি 💬" ⚜️ আশা করব আমাদের প্রতিটা পোস্ট আপনাদের কাছে ভাল লাগবে🎁🎁🎁 ❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️