ফ্রিল্যান্সিং এখন প্রোফেশনাল ভাবে শুরু করুন Online Earning tutorial


⚜️আস্সালামুআলাইুম⚜️…... বন্ধুরা ! কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। 

onlineinventionbd.blogspot.com

ফ্রিল্যান্সিং একদম প্রোফেশনাল ভাবে আশা করি সবাই সাথে থেকে পড়বেন, জানবেন, বুঝবেন, এরপরে মন্তব্য করবেন ।
ফ্রিল্যান্সিং আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে ওয়েব ডিজাইনারদের চাহিদা রয়েছে। ছবি: আপওয়ার্কের সৌজন্যফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁরা একেবারে নতুন তাঁরা ভালোভাবে প্রোগ্রামিং শিখতে পারেন সবার আগে। এতে আউটসোর্সিংয়ে আমাদের দেশে অনেক উচ্চতর পর্যায়ে কাজ আসবে। যে কাজই শিখতে চান না কেন, আগে ভালোভাবে আপনাকে শিখতে হবে। তারপর কাজ পাওয়ার চিন্তা করতে হবে। আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হল মুক্ত পেশা। যার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রী অর্জন ছাড়াই শুধু মাত্র দক্ষতা এবং মেধার সঠিক ব্যবহার করে সফল হওয়া যায়। বর্তমান প্রতিযোগিতার বিশ্বে অনলাইনে মানসম্পন্ন ফ্রিল্যান্সারের চাহিদা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজের মান ভালো এবং তুলনামূলকভাবে সস্থা হওয়ায় বিশ্বের নামীদামী কোম্পানিগুলো অনলাইনে কাজ সম্পন্ন করে নিচ্ছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দক্ষতা এবং ধৈর্যের সাথে বিশ্বের লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার প্রতিনিয়ত তাদের পরিশ্রম অব্যহত রেখে চলেছেন। তবে বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট, মুঠোফোন অ্যাপ তৈরি, লিড জেনারেশন, অ্যাডমিন সাপোর্ট, গ্রাহকসেবা, ইন্টারনেট রিসার্চ ও ডেটা অ্যানালাইসিস কাজগুলোর চাহিদা বেশি। ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে কাজ শিখতে পারেন নতুনেরা চেষ্টা করুন আইওএস ডেভেলপমেন্ট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, পাইথন নিয়ে এগোতে। এই কাজগুলোতে প্রতিযোগিতা তুলনামূলক কম এবং কাজের চাহিদা বেশি। সবচেয়ে বড় বিষয়, এই কাজগুলোতে আপনার আয়ের পরিমাণটা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। 

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

যাঁরা ইউটিউব থেকে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ও বুটস্ট্র্যাপ শিখেছেন তা আসলে কতটুকু ভালোভাবে শিখেছেন তা যাচাই করে তবে কাজে যুক্ত হওয়া উচিত। আপনি যতটুকু শিখেছেন তাতে পিএসডি থেকে এইচটিএমএলে কীভাবে রূপান্তর করতে হয়, তা ভালো করে জেনে নিতে হবে। এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ও বুটস্ট্র্যাপে আপনি দক্ষ হলে চেষ্টা করুন পিএসডি থেকে এইচটিএমএল রূপান্তর কীভাবে করতে হয়, তা জানতে। পিএসডি থেকে এইচটিএমএল বা এক্সএইচটিএমএল করার ক্ষেত্রে পরিকল্পনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বাকি কাজ, অর্থাৎ কোড লেখা সহজ। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে চান, তাঁরা শুরু করতে পারেন পিএসডি টু এইচটিএমএল রূপান্তরের কাজ দিয়ে। এই কাজগুলো ভালোভাবে শিখে যেকোনো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে (অনুমোদন হলে) পিএসডি টু এইচটিএমএল কনভার্ট লিখে খুঁজলেই অনেক কাজের খোঁজ পাবেন। এখান থেকে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজে আপনি আবেদন করতে পারেন। কনটেন্ট রাইটার কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কীভাবে কাজ শুরু করবেন? ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট লেখকের চাহিদা রয়েছে। ছবি:


 রয়টার্সফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট লেখকের চাহিদা রয়েছে। ছবি: রয়টার্সঅনলাইন মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট রাইটিংয়ের বেশ চাহিদা রয়েছে। স্থানীয়ভাবেও অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে। কনটেন্ট রাইটার হতে হলে বেশ কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে: ১. ক্লায়েন্ট কী ধরনের কনটেন্ট চায়, তা বোঝা। যেমন নিবন্ধ, স্নিপেট, প্রমোশন কপি, ইত্যাদি। ২. যথাযথ কনটেন্ট লেখা। (বানান বিভ্রাট ঠিক করা এবং সম্পাদনা আবশ্যক) ৩. যথাসময়ে কনটেন্ট জমা দেওয়া। কনটেন্ট ৩০০ থেকে শুরু করে ১০ হাজার শব্দের বেশিও হতে পারে। কনটেন্ট ব্যাকরণের দিক থেকে শুদ্ধ হতে হবে, স্থানীয় ভাষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে এবং ক্লায়েন্টের নির্ধারিত পাঠকের উদ্দেশে রচিত হতে হবে। এরপর রয়েছে কনটেন্ট লেখকের দক্ষতা। যেহেতু বেশির ভাগ ক্লায়েন্ট ইংরেজি কনটেন্ট খোঁজেন, তাই লেখকদের ইংরেজি ভাষার ওপর সুনিপুণ দখল থাকা উচিত। একই সঙ্গে প্রকাশভঙ্গি (লেখার ধরন ও অভিব্যক্তি), মান দেশ অনুযায়ী হবে (যেমন আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য ইত্যাদি)। এ কারণেই বিদেশি সংস্কৃতি বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। কনটেন্ট লেখকদের তাঁদের চারপাশের পৃথিবী সম্পর্কে মুক্ত দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিত। লেখার পূর্বে বিষয়বস্তু সম্পর্কে গভীরভাবে ভাবতে হবে এবং কেন কনটেন্ট লেখা হচ্ছে, সে উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। উপরন্তু, প্রত্যেক কনটেন্ট লেখককে তাঁর চিন্তাভাবনা যথাযথভাবে প্রকাশ করতে পারতে হবে। এমনভাবে লিখতে হবে যেন যেকোনো শিক্ষিত মানুষ বিষয়বস্তু পুরোপুরি বুঝতে পারে। তবে বিশেষ ধরনের কনটেন্টে এবং প্রযুক্তিগত কনটেন্টের হিসাব ভিন্ন। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের (এসইও) মৌলিক ধারণা, ওয়ার্ডপ্রেস, এইচরেফস-এর দক্ষতা হলো বোনাস। প্রত্যেক কনটেন্ট লেখককে আন্তরিকভাবে জ্ঞানপিপাসু হতে হবে। পৃথিবী সম্পর্কে কৌতূহলী হতে হবে এবং সর্বোপরি লিখতে ভালোবাসতে হবে। ইন্টারনেটে লাখ লাখ চমৎকার বিষয় পাওয়া যায় এবং কনটেন্ট লেখকের উচিত বিভিন্ন প্রকাশভঙ্গি, বিন্যাস এবং উপস্থাপনের কৌশল লক্ষ করা। যখন লিখছেন না, তখন পড়ুন। এসব বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য সময় প্রয়োজন, তাই ধৈর্য ধরে লেগে থাকার অনুরোধ রইল। তবে চেষ্টা করুন এমন একজন শিক্ষক খুঁজে বের করতে, যিনি আপনাকে দিকনির্দেশনা দেবেন এবং আপনার লেখা সম্পর্কে পর্যালোচনা জানাবেন। এটি আপনাকে সফল হতে সহযোগিতা করবে। এরপর স্থানীয় কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ করে পোর্টফোলিও তৈরি করে, তারপর বড় মার্কেটপ্লেস যেমন আপওয়ার্ক বা ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলুন। 
onlineinventionbd.blogspot.com ফ্রিল্যান্সিং আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে ওয়েব ডিজাইনারদের চাহিদা রয়েছে। ছবি: আপওয়ার্কের সৌজন্যফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁরা একেবারে নতুন তাঁরা ভালোভাবে প্রোগ্রামিং শিখতে পারেন সবার আগে। এতে আউটসোর্সিংয়ে আমাদের দেশে অনেক উচ্চতর পর্যায়ে কাজ আসবে। যে কাজই শিখতে চান না কেন, আগে ভালোভাবে আপনাকে শিখতে হবে। তারপর কাজ পাওয়ার চিন্তা করতে হবে। আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হল মুক্ত পেশা। যার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রী অর্জন ছাড়াই শুধু মাত্র দক্ষতা এবং মেধার সঠিক ব্যবহার করে সফল হওয়া যায়। বর্তমান প্রতিযোগিতার বিশ্বে অনলাইনে মানসম্পন্ন ফ্রিল্যান্সারের চাহিদা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজের মান ভালো এবং তুলনামূলকভাবে সস্থা হওয়ায় বিশ্বের নামীদামী কোম্পানিগুলো অনলাইনে কাজ সম্পন্ন করে নিচ্ছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দক্ষতা এবং ধৈর্যের সাথে বিশ্বের লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার প্রতিনিয়ত তাদের পরিশ্রম অব্যহত রেখে চলেছেন।



 তবে বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট, মুঠোফোন অ্যাপ তৈরি, লিড জেনারেশন, অ্যাডমিন সাপোর্ট, গ্রাহকসেবা, ইন্টারনেট রিসার্চ ও ডেটা অ্যানালাইসিস কাজগুলোর চাহিদা বেশি। ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে কাজ শিখতে পারেন নতুনেরা চেষ্টা করুন আইওএস ডেভেলপমেন্ট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, পাইথন নিয়ে এগোতে। এই কাজগুলোতে প্রতিযোগিতা তুলনামূলক কম এবং কাজের চাহিদা বেশি। সবচেয়ে বড় বিষয়, এই কাজগুলোতে আপনার আয়ের পরিমাণটা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। যাঁরা ইউটিউব থেকে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ও বুটস্ট্র্যাপ শিখেছেন তা আসলে কতটুকু ভালোভাবে শিখেছেন তা যাচাই করে তবে কাজে যুক্ত হওয়া উচিত। আপনি যতটুকু শিখেছেন তাতে পিএসডি থেকে এইচটিএমএলে কীভাবে রূপান্তর করতে হয়, তা ভালো করে জেনে নিতে হবে। এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ও বুটস্ট্র্যাপে আপনি দক্ষ হলে চেষ্টা করুন পিএসডি থেকে এইচটিএমএল রূপান্তর কীভাবে করতে হয়, তা জানতে। পিএসডি থেকে এইচটিএমএল বা এক্সএইচটিএমএল করার ক্ষেত্রে পরিকল্পনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বাকি কাজ, অর্থাৎ কোড লেখা সহজ। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে চান, তাঁরা শুরু করতে পারেন পিএসডি টু এইচটিএমএল রূপান্তরের কাজ দিয়ে। এই কাজগুলো ভালোভাবে শিখে যেকোনো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে (অনুমোদন হলে) পিএসডি টু এইচটিএমএল কনভার্ট লিখে খুঁজলেই অনেক কাজের খোঁজ পাবেন। এখান থেকে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজে আপনি আবেদন করতে পারেন। কনটেন্ট রাইটার কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কীভাবে কাজ শুরু করবেন? ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট লেখকের চাহিদা রয়েছে। ছবি: রয়টার্সফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট লেখকের চাহিদা রয়েছে।  •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

online মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট রাইটিংয়ের বেশ চাহিদা রয়েছে। স্থানীয়ভাবেও অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে। কনটেন্ট রাইটার হতে হলে বেশ কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে: ১. ক্লায়েন্ট কী ধরনের কনটেন্ট চায়, তা বোঝা। যেমন নিবন্ধ, স্নিপেট, প্রমোশন কপি, ইত্যাদি। ২. যথাযথ কনটেন্ট লেখা। (বানান বিভ্রাট ঠিক করা এবং সম্পাদনা আবশ্যক) ৩. যথাসময়ে কনটেন্ট জমা দেওয়া। কনটেন্ট ৩০০ থেকে শুরু করে ১০ হাজার শব্দের বেশিও হতে পারে। কনটেন্ট ব্যাকরণের দিক থেকে শুদ্ধ হতে হবে, স্থানীয় ভাষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে এবং ক্লায়েন্টের নির্ধারিত পাঠকের উদ্দেশে রচিত হতে হবে। এরপর রয়েছে কনটেন্ট লেখকের দক্ষতা। যেহেতু বেশির ভাগ ক্লায়েন্ট ইংরেজি কনটেন্ট খোঁজেন, তাই লেখকদের ইংরেজি ভাষার ওপর সুনিপুণ দখল থাকা উচিত। একই সঙ্গে প্রকাশভঙ্গি (লেখার ধরন ও অভিব্যক্তি), মান দেশ অনুযায়ী হবে (যেমন আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য ইত্যাদি)। এ কারণেই বিদেশি সংস্কৃতি বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। কনটেন্ট লেখকদের তাঁদের চারপাশের পৃথিবী সম্পর্কে মুক্ত দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিত। লেখার পূর্বে বিষয়বস্তু সম্পর্কে গভীরভাবে ভাবতে হবে এবং কেন কনটেন্ট লেখা হচ্ছে, সে উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। উপরন্তু, প্রত্যেক কনটেন্ট লেখককে তাঁর চিন্তাভাবনা যথাযথভাবে প্রকাশ করতে পারতে হবে। এমনভাবে লিখতে হবে যেন যেকোনো শিক্ষিত মানুষ বিষয়বস্তু পুরোপুরি বুঝতে পারে। তবে বিশেষ ধরনের কনটেন্টে এবং প্রযুক্তিগত কনটেন্টের হিসাব ভিন্ন। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের (এসইও) মৌলিক ধারণা, ওয়ার্ডপ্রেস, এইচরেফস-এর দক্ষতা হলো বোনাস। প্রত্যেক কনটেন্ট লেখককে আন্তরিকভাবে জ্ঞানপিপাসু হতে হবে। পৃথিবী সম্পর্কে কৌতূহলী হতে হবে এবং সর্বোপরি লিখতে ভালোবাসতে হবে। ইন্টারনেটে লাখ লাখ চমৎকার বিষয় পাওয়া যায় এবং কনটেন্ট লেখকের উচিত বিভিন্ন প্রকাশভঙ্গি, বিন্যাস এবং উপস্থাপনের কৌশল লক্ষ করা। যখন লিখছেন না, তখন পড়ুন। এসব বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য সময় প্রয়োজন, তাই ধৈর্য ধরে লেগে থাকার অনুরোধ রইল। তবে চেষ্টা করুন এমন একজন শিক্ষক খুঁজে বের করতে, যিনি আপনাকে দিকনির্দেশনা দেবেন এবং আপনার লেখা সম্পর্কে পর্যালোচনা জানাবেন। এটি আপনাকে সফল হতে সহযোগিতা করবে। এরপর স্থানীয় কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ করে পোর্টফোলিও তৈরি করে, তারপর বড় মার্কেটপ্লেস যেমন আপওয়ার্ক বা ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলুন।  onlineinventionbd.blogspot.com প্রথমত আপনার কাজ পেতে কয়েক সপ্তাহ/এমনি মাসও লেগে যেতে পারে, অবশ্যই ধৈর্য্য ধরবেন হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে বিড (Bid) করে যাবেন। এখন বলতে পারেন বিড মানে কি (নিচের দিকে আলোচনা করা আছে) ? প্রথম দিকে আপনার কাজের ভাল পোর্টফলিও তৈরি করুন এবং চেষ্ঠা করুন প্রথম কাজটি তুলনামূলক কম মূল্যে বিড করার তাহলে কাজ পাবার সম্ভাবনা বেশি হবে। সম্ভব হলে এই রকম কাজ যদি আগে সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে ক্লায়েন্টকে সেই কাজের নমুনা দেখানো যেতে পারে । তাহলে সে যদি আপনার কাজকে পছন্দ করে তাহলে আপানার প্রোজেক্ট পাবার সম্ভাবনা বেড়ে । কোন কাজ না পারলে সেই প্রজেক্টে কখনই বিড করা উচিত নয়। অনেকেই না বুঝে বিড করে থাকেন এবং ভাবেন কাজটি পেলে অন্য কারো সাহায্য নিয়ে সম্পন্ন করে ফেলবেন। কাজ না জেনে খুব বেশি দূর যাওয়া সম্ভব নয়। ইন্টারনেটে অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করে থাকুন না কেন, চেষ্টা করবেন যাতে পরিপূর্ণভাব সেই কাজের আগে দক্ষ হয়ে তারপর কাজের জন্য আবেদন করে। যে সকল কাজ তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন এবং যে সকল কাজে কম বিড পড়ে, সেধরনের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার পূর্বে সব ধরনের কাজ একটু পর্যবেক্ষণ করে নিন এবং সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে নিন। অবশ্যই কর্তব্য যেটা তা হলো ইংরেজীতে পারদর্শী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত প্রজেক্টের চাহিদা বুঝা এবং সে অনুযায়ী ক্লায়েন্টের সাথে সাবলীলভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন। একটা প্রজেক্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না নিয়ে কখনই কাজ শুরু করা উচিত নয়। ক্লায়েন্ট তাদের চাহিদা বিড রিকোয়েস্টের সাথে সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ নাও করতে পারে। তাই যতটুকু সম্ভব তাদেরকে প্রশ্ন করুন।

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

 তারপর প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট আপনার নিজের ভাষায় বায়ারকে লিখে জানান। এতে বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এবং কাজ করার সময় আপনার পরিশ্রম অনেকখানি কমে যাবে। প্রশ্ন করলে বায়ার খুশি হয় এবং আপনার আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে। সম্পূর্ণ কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন এবং প্রতিটি ধাপ শেষ হবার পর পর ক্লায়েন্টকে দেখান। ডেডলাইন সময় শেষ হবার পূর্বেই সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করুন এবং ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দিন। ক্লায়েন্টের কাছে কাজ পাঠানোর পূর্বে ভাল করে রিকোয়ারমেন্ট আরেকবার দেখে নিন এবং সম্পূর্ণ কাজ ভাল করে পরীক্ষা করুন। সব সময় চেষ্টা করবেন যাতে কাজ শেষে সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া যায়। ভাল রেটিং পেলে পরবর্তী কাজগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়। ভাল রেটিং পাবার উপায় হচ্ছেঃ সঠিকভাবে কাজটি করা, সময়মত কাজটি শেষ করা, ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা। রেটিং দেবার পূর্বে ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞেস করে নিন যে সে আপনার কাজে সম্পূর্ণ খুশি কিনা এবং আপনাকে সর্বোচ্চ রেটিং দিতে যাচ্ছে কিনা। কাজে এবং কথাবার্তায় সবসময় সৎ থাকতে হবে। কখনও ভুল তথ্য প্রদান করা যাবে না। কোন কারনে কাজ করতে না পারলে বিষয়টি ক্লায়েন্টকে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিন, বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যথাযথ সহায়তা পাওয়া যায়। সফটওয়্যার আর্কিটেকচারঃ ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এমনকি প্রোগ্রামার হতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রমী ও ধৈর্যশীল হতে হবে। চাকরীকালীন এমন অনেকদিন গেছে যে আমাকে অনেক প্রেসার নিয়ে সারারাত অফিসে কাজ করতে হয়েছে। বা অনেক রাতে বাসায় ফিরতে হয়েছে। এটা ঠিক না বেঠিক সেটা নিয়ে তর্ক করার চেয়ে এটা আমাদের জীবনের বাস্তবতা জেনে নিয়েই আগাতে হবে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিরামহীনভাবে কোড করে যাওয়া, বা কোন একটা জিনিসের সমাধান নিয়ে কাজ করার ধৈর্য সবার থাকে না। অল্পতে মনঃসংযোগ হারালে হবে না। আল্লাহ্‌র রহমতে আমার ধৈর্য জিনিষটা আগে থেকেই ছিল, তাই এটা কিভাবে আপনি বাড়াবেন এই বিষয়ে আমি আপনাকে কোন সাজেশন দিতে পারছিনা। এই বিষয়ে অন্যদের সাহায্য নিতে পারেন। আর যদি প্রোগ্রামিং ও এই পেশাকে ভালবাসেন তাহলে ধৈর্য ধরা অনেক সহজ হবে। আমার সব সময় প্যাশন ছিল কম্পিউটার ও প্রোগ্রামিং। 

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

এই পেশার প্রেসার তাই আমার গায়ে লাগে না। আগ বারিয়ে আরও বেশি প্রেসার নিতেও খারাপ লাগে না। যদি কোডিং আপনার ভাল না লাগে, এটা আপনার জন্য কিনা চিন্তা করে দেখতে পারেন। শুধু চাকরি করতে হবে বলে যেটা ভাল লাগে না সেই বিষয়ে চাপাচাপি করলে ভাল করতে পারবেন না। নিজের কাজকে উপভোগ করতে পারতে হবে, তা না হলে প্রেসার না থাকলেও প্রেসারে পরে যাবেন। ওয়েব ডেভেলপার বর্তমানে অত্যন্ত চাহিদা সম্পন্ন পেশা। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। দিন দিন বাড়ছে ওয়েবসাইটের সংখ্যা। এ পৃথিবীতে এক বিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে। আর এর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে দক্ষ ওয়েব ডেভেলপারের। তথ্য প্রযুক্তির যুগে, ক্যারিয়ারের জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অনেক এগিয়ে রয়েছে। ঘরে বসেই টাকা উপার্জন করা যায়। ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে খুব সহজে চাকরি পাওয়া যায়। এখন আশাকরি কাজে লাগবে। ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের মধ্যে পার্থক্যঃ ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট তৈরির দুটো ধাপ। ডিজাইন হচ্ছে প্রথম ধাপ এবং ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে শেষ ধাপ। ওয়েব ডিজাইন অংশে একটি ওয়েবসাইটের ফ্রন্ট-এন্ড অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা যে অংশ দেখতে পায় সেটা করা হয়ে থাকে আর ডেভেলপমেন্ট অংশে ব্যাক-এন্ড অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটের ভেতরের ফাংশনাল পার্টগুলো ডেভেলপ করা হয়ে থাকে। বিষয়টি পরিষ্কার হবে যদি আমরা ফেসবুকের কথাই চিন্তা করি। ফেসবুকে আমরা যে কালার, লেখা, ছবি ইত্যাদি দেখি, এই প্রদর্শনের কাজগুলো হয় ডিজাইন পার্টের মাধ্যমে, আর এই যে আমরা সেখানে রেজিস্ট্রেশন করতে পারি, টিউন করতে পারি, টিউমেন্ট করতে পারি এ জাতীয় ফাংশনাল কাজগুলো আটোমেটিক করা হয় ডেভেলপমেন্ট পার্ট থেকে। যেভাবে ওয়েব ডেভেলপার হতে হবে : চাইলে ও যে কেউ বিশ্বসেরা ওয়েব ডেভেলপার হতে পারে। কিন্তু এর জন্য সবার প্রথম প্রয়োজন একাগ্রতা। আর প্রয়োজন প্রচুর পরিশ্রম ও সাধনা। পরিশ্রম ও সাধনা ছাড়া কেউ কোনো কাজে কখনো সফল হতে পারেনি। আপনি সফল হতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমী হতে হবে। আপনি যদি একাগ্রচিত্তে পরিশ্রম করতে রাজি থাকেন এবং ধৈর্যসহকারে আপনার সাধনা চালিয়ে যান, তা হলে ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে আপনি অবশ্যই সফল হবেন। onlineinventionbd.blogspot.com কেন ওয়েব ডেভেলপার হবেন? এক জরিপ থেকে দেখা যায়, শুধু আমেরিকাতেই প্রতি মাসে প্রায় ১৬ মিলিয়নের বেশি অর্থাৎ ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে থাকে! যার প্রায় ৭০ শতাংশেরও বেশি করা হয় প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হায়ার করে এবং যার মার্কেট ভেল্যু ২০ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ১৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা! একটা সময় ছিল যখন ওয়েবসাইট ছিল শখের একটা বিষয়। কিন্তু এখন তা আর কোনো শখ বা বিলাসিতা নয়, বরং অবশ্য প্রয়োজনে পরিণত হয়েছে। মানুষ এখন প্রতিদিনই ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরি করছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় দক্ষ ওয়েব ডেভেলপারের সংখ্যা নগণ্য। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এ ছাড়া বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এখানেই হতে পারে আপনার উপার্জনের সবচাইতে বড় সুযোগ। মার্কেট প্লেসগুলোয় সবচেয়ে বেশি চাহিদা ওয়েব ডেভেলপারের। পারিশ্রমিকও অন্য সব কাজের তুলনায় বেশি। যেখানে তুমুল হারে প্রতিদিন গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের সংখ্যা বেড়ে চলেছে তার তুলনায় নতুন ওয়েব ডিজাইনারের সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। প্রতিদিন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের মার্কেট সাইজ বিদ্যুৎ গতিতে বেড়ে চললেও সেই হারে বাড়ছে না ওয়েব ডেভেলপারের সংখ্যা। এর ফলে বিশাল চাহিদা তৈরি হয়েছে এই সেক্টরে!onlineinventionbd.blogspot.com যোগ্যতাঃ ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো মাপকাঠি নয়। তবে ইংরেজিতে দক্ষ হলে মার্কেট প্লেসে খুব ভালো করা যাবে। এ ছাড়া আরেকটি কারণ হলো – ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ভালো টিউটোরিয়াল বা বই ইংরেজিতে সহজলভ্য। তবে এখন বাংলাতেও অনেক ভালো টিউটোরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে। তৈরি হতে কতটা সময় প্রয়োজনঃ আপনার মেধা ও পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করছে আপনার তৈরি হতে কত সময় লাগবে। আপনি কত দ্রুত গোটা ব্যাপারটা গ্রহণ করতে পারছেন। এ ছাড়া আপনি কতটা সময় ব্যয় করবেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য তার ওপরও। তবে সাধারণত ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে যে কেউ মোটামুটি ভালো ওয়েব ডেভেলপার হতে পারে। আসল কথা হলো, আপনি কখনো এটা শিখে শেষ করতে পারবেন না। ছয় মাস ধারণা নেওয়ার পর আপনিই বুঝতে পারবেন আপনি আসলে কাজ নেওয়ার জন্য এই মুহূর্তে কতটা যোগ্য। আপনাকে অবশ্যই নতুন নতুন আপডেট সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে আপডেট করে নিতে হবে। তা না হলে আপনি কখনই সফল হতে পারবেন না। সাময়িক সফল হলেও অচিরেই আপনি আপনার প্লেস হারাবেন। মনে রাখবেন শেখার কোনো শেষ নেই। কোথায় শিখবেন? এখন অনলাইনে এত রিসোর্স যে খুব সহজেই আপনি শিখতে পারবেন। এখানে আপনি সব টিউটোরিয়াল রিসোর্স পাবেন। অথবা বিভিন্ন প্রকার ট্রেনিং সেন্টার থেকেও শিখতে পারেন। একটা ব্যাপারে লক্ষ রাখবেন আপনাকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। ইউটিউবেও বিভিন্ন বাংলা এবং ইংরেজি টিউটোরিয়াল রয়েছে। এই সাইট থেকেও আপনি অনেকে শিখতে পারবেন।

onlineinventionbd.blogspot.com
কোথায় থেকে শিখব এটা তো পেলাম, কিন্তু কীভাবে শুরু করবো, কীভাবে একটা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করবো, সে সম্পর্কে নানান প্রশ্ন মাথায় আসছে, তাই তো? প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তা হলো, প্রত্যেক টিঊটোরিয়াল দেখার সাথে সাথে ওই কাজ নিজে একবার করে দেখবেন। মনে রাখবেন দেখতে যতটুকু সহজ মনে হয়, নিজে নিজে করতে গেলে অনেক কঠিন মনে হয়। নিজের হাতে লিখলে খুব তাড়াতাড়ি মনে থাকে। একজন ওয়েব ডেভেলপার কোথায় কাজ করেন? ওয়েব ডেভেলপার হলে আপনার কাজের ক্ষেত্র শুধুমাত্র ওয়েবসাইটের কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে সবধরনের প্রতিষ্ঠানেরই ওয়েবসাইট প্রয়োজন হয়। তাই ওয়েব ডেভেলপারের কাজের ক্ষেত্র একটি নির্দিষ্ট জায়গায় সীমাবদ্ধ হলেও কাজের ধরনে বেশ বৈচিত্র্য থাকে এবং এক্ষেত্রে সৃষ্টিশীলতা দেখানোর বেশ সুযোগ থাকে। বৈচিত্র্যের সাথে কাজ করতে চান এবং সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি আগ্রহী হলে ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে আপনি কাজ করতে পারেন। একজন ওয়েব ডেভেলপার কী ধরনের কাজ করেন? onlineinventionbd.blogspot.com প্রথমেই বলে নেওয়া হয়েছে একজন ওয়েব ডেভেলপারের কাজ ওয়েব ডিজাইনারের থেকে আলাদা। ওয়েব ডিজাইনার সাধারণত ওয়েবসাইটের কারুশৈলী, ওয়েবসাইটের রংবিন্যাস এবং প্রতিটি পেজের ইন্টারফেস কেমন হবে সেই ধরনের কাজগুলো সম্পাদন করেন। মোদ্দাকথা, ওয়েবসাইটের বাহ্যিক অবয়ব তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয় একজন ওয়েব ডিজাইনারকে। ওয়েব ডিজাইনার ও ওয়েব ডেভেলপার – উভয় ক্ষেত্রেই কোডিং ও প্রোগ্রামিং –এর বেশ ভালো জ্ঞান থাকতে হয়। ওয়েব ডেভেলপারের কাজ হয় ওয়েবসাইটের অভ্যন্তরীণ কাজ সম্পাদন করা। একটি ওয়েবসাইটের কাঠামো কেমন হবে, সার্ভারের কাজ সম্পাদন করা থেকে শুরু করে ব্যবহারকারীদের সুবিধার জন্য সার্ভারের সমস্যা সমাধান করা এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের কাজ সহজ করা ও কাঠামো দাঁড় করানো একজন ওয়েব ডেভেলপারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। ওয়েব ডেভেলপার হলে আপনার কাজের ধরন হবে নিম্নরূপ – ওয়েবসাইটের কাঠামো তৈরি করা এবং মেরামত করা; সার্ভারের কাজ ঠিক করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটের কাজ সহজ করা ও সমন্বয় করা; ওয়েবসাইট কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে সেই সমস্যার সমাধান করা; ওয়েবসাইটের ফ্রন্ট এন্ড ও ব্যাক এন্ডের কাজ আপনাকে করতে হবে। ফ্রন্টএন্ড মানে ওয়েবসাইটের বাহ্যিক অবয়ব। এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের বাহ্যিক অবয়বের ক্ষেত্রে কাঠামো ঠিক রাখার কাজ করতে হবে আপনাকে। অপরদিকে ব্যাকএন্ড-এর ক্ষেত্রে সাধারণত সার্ভার, অ্যাপ্লিকেশন ও ডাটাবেজ – এই তিনটি বিষয় নিয়ে কাজ করা লাগে। সার্ভারে সাধারণত ডাটাবেজ থাকে যেই ডাটাবেজে আপনার সব তথ্যগুলো জমা করা থাকে। ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ড দুই ধরনের কাজই একসাথে করতে চাইলে বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস-এর মাধ্যমে তা করা সম্ভব। ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে আপনাকে ওয়েবসাইটের তথ্য ইনপুট বা প্রবেশসহ সার্ভারের কাজ ও অ্যাপ্লিকেশনের কাজ আপনার করা লাগবে; ওয়েবসাইট মনিটরিং-এর কাজ করতে হবে আপনাকে। একজন ওয়েব ডেভেলপারের কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়? ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে চাইলে ব্যক্তিগত দক্ষতা বেশি জরুরী। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলেও ব্যক্তিগত দক্ষতার উপর নির্ভর করে নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। তবে ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে চাইলে যোগ্যতার বিষয়টি প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ হলেও সাধারণত কম্পিউটার প্রকৌশল বিষয়ে ব্যাচেলর ডিগ্রি আছে এমন কাউকেই নিয়োগ দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রকৌশল বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকলেও আপনাকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তি বা আইটি, কম্পিউটার প্রকৌশল, টেলিকমিউনিকেশন প্রকৌশল বিষয়ে ডিগ্রির কথা উল্লেখ করা থাকে। এর পাশাপাশি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পুরোনো অভিজ্ঞতা এবং সম্যক ধারণা ও জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ডিগ্রির বিষয়টি নিয়োগের জন্য শিথিল করা হয়। 

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নির্দিষ্ট কোন বিষয় নয় বরং শুধুমাত্র ব্যাচেলর বা মাস্টার্স ডিগ্রি থাকলেই আপনার কোডিং ও প্রোগ্রামিং-এর ধারণার উপর ভিত্তি করে আপনাকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে বিষয়টি একেবারেই প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ এবং কম্পিউটার প্রকৌশল বিষয়ে ডিগ্রি না থাকলেও নিয়োগ পেতে পারেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডিগ্রির প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রকৌশল বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রির কথা উল্লেখ করা থাকতে পারে। ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিয়োগ পাওয়ার জন্য ন্যূনতম ১ বছরের অভিজ্ঞতা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাধ্যতামূলকভাবে উল্লেখ করা থাকে। কিছু ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৭ বছরের অভিজ্ঞতা প্রয়োজনীয় হতে পারে। সাধারণত ১ থেকে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলেই এক্ষেত্রে ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া যায়; ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে চাইলে নারী বা পুরুষ প্রার্থী নিয়োগের কথা আলাদাভাবে সাধারণত উল্লেখ করা থাকে এবং এ ধরনের কোন বাধ্যবাধকতাও এক্ষেত্রে নেই। নারী এবং পুরুষ উভয়ের জন্যই কাজটি সমান ভার ও অর্থ বহন করে বিধায় নারী-পুরুষ উভয়েই ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কোন প্রাধান্য ছাড়াই কাজ করতে পারেন; ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে চাইলে অভিজ্ঞতা বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিধায় এক্ষেত্রে নিয়োগের জন্য বয়সসীমা উল্লেখ করা থাকে। সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছরের একটি বয়সসীমার কথা উল্লেখ করা থাকে নিয়োগের জন্য। তবে গড় সর্বনিম্ন ১৮ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৪৫ বছরের একটি বয়সসীমা নির্দিষ্ট করা যেতে পারে ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে নিয়োগের ক্ষেত্রে। একজন ওয়েব ডেভেলপারের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়? ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে আপনাকে। এক্ষেত্রে সফটওয়্যার বিষয়ে আপনার সম্যক ধারণা থাকতে হবে; এইচটিএমএল-৫, সিএসএস-৩, ওয়ার্ডপ্রেস, অ্যাজাক্স থেকে শুরু করে পিএইচপি, এপিআই, জেএসওএন সহ সব ধরনের সফটোয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে; ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ড-এর কাজ করার ক্ষেত্রে সম্যক ধারণা থাকতে হবে এবং নতুন জ্ঞান আহরণের জন্য নিয়মিত ইন্টারনেটে খোঁজ রাখতে হবে নতুন কিছু করার জন্য; সৃষ্টিশীল হওয়া জরুরী। ওয়েবসাইট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার সৃষ্টিশীলতা এবং অ্যাপ্লিকেশন ও কোডিং দক্ষতার পরিচয় দিতে পারলে পরবর্তীতে ক্যারিয়ারে অগ্রগতির জন্য তা সুবিধাজনক হয়। ওয়েব ডেভেলপারের আয়ঃ দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার অল্প সময়ের মধ্যে মাসে কয়েক লাখ টাকা সহজেই উপার্জন কার সম্ভব। onlineinventionbd.blogspot.com ডিজিটাল মার্কেটিং হলো ইন্টারনেট বা ডিজিটাল মার্কেটিং হল মার্কেটিং এর যাবতীয় কার্যক্রমসমূহ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে করা কে বুঝায়। সহজ অর্থে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবার মার্কেটিং করা বা ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবার যে প্রচার করা হয় তাকে ইন্টারনেট মার্কেটিং বলে।বর্তমান সময়ে টেলিভিশন, রেডিও, সংবাদপত্র থেকে বেশী বাবহারিত মাধ্যম হল স্মার্টফোন এবং কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। আর এই দুটি জিনিসের অন্যতম প্রাণশক্তি হল ইন্টারনেট। আর এই ইন্টারনেট ই হল বর্তমান সময়ের মার্কেটিং এর প্রধান কার্যকারী মাধ্যম। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারণে দিন দিন এনালগ মার্কেটিং এর চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং বেশি কার্যকরী হয়ে উঠছে। মানুষ দিন দিন যত বেশি প্রযুক্তির দিকে ঝুকে পড়ছে, ইন্টারনেট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রও তত বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। onlineinventionbd.blogspot.com ব্যাপারটা আরও সহজ ভাবে বোঝা যায় কেন এর চাহিদা বাড়ছে। তাঁর আগে আমরা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট নিয়ে একটু ধারণা লাভ করি। বিশ্বে যেখানে বর্তমানে ৩২০ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেখানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগনের প্রায় ৮ কোটির বেশী মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যাবহার করছে। এরি সাথে জনপ্রিয় যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের ব্যবহারকারী ৩ কোটি। যেখানে ২০১৫ সালে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল মাত্র ৫ কোটি। ফেসবুকের ব্যবহারকারি ২০১৫ তে ছিল ১ কোটি ৭০ লাখ। এর থেকে সহজে অনুমান করা যায় কেন দিন দিন ডিজিটাল মার্কেটিং এত জনপ্রিয় হচ্ছে। আরও সহজ করি ব্যাপারটি – ধরুন আপনি একটি পণ্যর টেলিভিশন বিজ্ঞাপন দিবেন, এর জন্য আপনার খরজ পড়বে বড় ধরণের একটা এমাউন্ট কিন্তু আপনি এই খরজ করেও বুঝতে পারছেন না আপনার কতজন কাস্টমার এই বিজ্ঞাপনটি দেখল। অন্যদিকে এই এমাউন্টের ১ % ব্যাবহার করে আপনি এর থেকে ভালো বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন অনলাইনে এবং এই বিজ্ঞাপনে আপনার কতজন কাস্টমার বিজ্ঞাপনটি দেখলও সে তালিকাও ও আপনি পেয়ে যাবেন সহজে। আরও সুবিধা আছে, ধ্রুন টেলিভিশনে আপনি যে পণ্যটির বিজ্ঞাপন দিবেন সেটি হল পুরুষের স্মার্ট ওয়াচ। এ ক্ষেত্রে প্রায় ৮০% পুরুষ ই আপনার কাস্টমার আর বাকি ২০% আপনার কাস্টমারের ওয়াইফ, বাবা , মা বা বোন হতে পারে আপনার কাস্টমার। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন প্রচার করেন তাহলে আপনার বিজ্ঞাপনটি কতজন পুরুষ মানুষ দেখবে সেটা চিন্তার বিষয় কারণ আমরা বর্তমান সময়ে টেলিভিশনে সবথেকে যে বিষয়টি অপছন্দ করি তা হল বিজ্ঞাপন, ফলে আপনার বিজ্ঞাপনটির প্রচারণাই কোন ফলাফল আসছে না আর আস্লেও ও সেটা অর্থের তুলনাই অনেক কম। আপনার চাহিদা অনুযায়ী আপনি ফলাফল পাচ্ছেন না এদিকে আপনার বিজ্ঞাপন খরজ বেড়েই চলেছে। এবার আসুন একি কাজটি এনালগ মার্কেটিং ছেড়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এ করলে আপনার কি পরিমান লাভ হত দেখা যাক। আমরা ফেসবুক মাধ্যমটাই ধরি। এখানে আপনি আপনার টার্গেটেড কাস্টমার কে আপনার বিজ্ঞাপনটি অতি সহজে একজন ডিজিটাল মার্কেটারের সাহায্য তাঁর নিকট পৌঁছে দিতে পারবেন। ঘড়ির ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার টার্গেটেড কাস্টমার হল ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক পুরুষেরা, আবার যারা শুধুমাত্র স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করে তারা, তারপর যারা শুধুমাত্র ঢাকাতে থাকে তারা অথবা যারা শুধুমাত্র ব্যাংকে চাকরি করে বা ইউনিভার্সিটিতে পড়াশুনা করে তাদের কাছে বিজ্ঞাপনটি প্রচার করতে পারবেন। আর এটি একজন ডিজিটাল মার্কেটারের সাহায্য ডিজিটাল মার্কেটিং এই সম্ভব। আপনি চাইলে শুধুমাত্র ঘড়ি ব্যবহারকারীকেও এই বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন আর সেটি এখানে সম্ভব।ওহ আর এই কাজটিই আপনি টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের মাত্র ১০ ভাগ এমাউন্টেই করতে পারবেন।  onlineinventionbd.blogspot.com মার্কেটিং সম্পর্কে বলতে সাধারণত প্রচার প্রচারণাকেই বোঝায়। কোন পন্যর (নতুন বা পুরাতন) পন্যর প্রচার প্রচারণার সাহায্য বাজার সৃষ্টি করাকেই মার্কেটিং বলে। কোন পণ্য বা সেবার প্রচার প্রচারনা করে ওই পন্যর কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা তৈরি করাই হল মার্কেটিং এর কাজ। কোন পণ্যর ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে সমস্যাটি সামনে আসে সেটি হল ওই পণ্যর সঠিক গ্রাহক খুজে বের করা। আর এই গ্রাহক খুজে বের করার জন্য তারা সবথেকে সহজ মাধ্যম হিসেবে বেছে নেয় টেলিভিশন, রেডিও, সংবাদপত্র ইত্যাদি। কিন্ত বর্তমান সময়ে এই মাধ্যম থেকে সবথেকে জনপ্রিয় মাধ্যম হল ইন্টারনেট ভিত্তিক মার্কেটিং যার নাম দেয়া হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং। প্রশ্ন করলেন না যে ভাই দুইটা কি একই জিনিষ নাকি পার্থক্য কিছু আছে? হ ভাই আছে নিচের টুকু পড়েন । মার্কেটিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর পার্থক্যঃ উপরিউক্ত বিষয় গুলো পড়ার পর আর কারো এ বিষয়ে পার্থক্যর দরকার প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না। তারপর ও মেজর কিছু পার্থক্য তুলে ধরলাম। টেলিভিশন, ব্যানার, ফেস্টুন, লিফলেট, রেডিও, সংবাদপত্র ইত্যাদির মাধ্যমে পন্য প্রচার প্রচারণাকে মার্কেটিং বলে পক্ষান্তরে ডিজিটাল উপায়ে পণ্যর বিজ্ঞাপন কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দেয়াকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। এনালগ মার্কেটিং এ খরজের পরিমান অনেক বেশী এবং ফলাফল অনেক কম অন্যদিকে ডিজিটাল মার্কেটিং এ খরজের তুলনায় ফলাফল অনেক বেশী। এনালগ মার্কেটিং এ বিজ্ঞাপনের এর ফলাফল এর কোন পরিপূর্ণ ডাটা পাওয়া যায় না কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এ সম্পূর্ণ ডাটা পাওয়া সম্ভব। এনালগ মার্কেটিং এ টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচার সম্ভব হয় না কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এ টার্গেটেড কাস্টমারের নিকট বিজ্ঞাপন প্রচার সম্ভব। এনালগ মার্কেটিং এ মার্কেটিং এর মাধ্যম অনেক কম এবং এখন আর এগুলোর কার্যকারিতা অনেক কম অন্য দিকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যম ও অনেক বেশী এবং গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশী। এছাড়া বিভিন্ন সিস্টেমে বিজ্ঞাপন প্রচার করার ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি যে যে মাধমে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এ মার্কেটিং প্রসারের জন্য রয়েছে নানা মাধ্যম। এ পর্যায়ে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মার্কেটিং মাধ্যম গুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলচনা করবো। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন onlineinventionbd.blogspot.com বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এ একটি অত্যান্ত জনপ্রিয় শব্দ হল এস ই ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলতে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে কোন একটি ওয়েবসাইটকে তুলে ধরা বা সাইটে কি আছে তার গুরুত্ব সার্চ ইঞ্জিনকে বুঝানোকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলে। এই এস ইওর উপর ই নির্ভর করে আপনার সাইটটি কত দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে আসবে সেটি । আর যদি সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইট না আসে সে ক্ষেত্রে আপনার মার্কেটিং করা বা আপনার সাইট করাই বৃথা। কোন একজন কাস্টমার আপনার সাইট এ আসবে না পন্য বা সেবা নিতে সে সার্চ ইঞ্জিনে এ আসবে যে সেবা বা পন্য প্রয়োজন সেটা নিতে এবং সার্চ ইঞ্জিনে ওই প্রোডাক্টের নামেই সার্চ দিবে এবং ওই সার্চে যেন আপনার প্রডাক্টটি বা আপনার সাইট টি আসে তাই নিশ্চিত করাই সার্চ ইঞ্জিনের কাজ। এই প্রতিযোগিতার বাজারে পণ্যের মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে এসইওর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে। এসইওর মাধ্যমেই আপনি আপনার পণ্যকে সহজে গুগলের সার্চের সবচাইতে উপরে নিয়ে আসতে পারছেন, যার ফলে আপনার পণ্যের বিক্রিও বৃদ্ধি পাচ্ছে কারন বর্তমান সময়ে মানুষ কোন কিছু কেনার আগে সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার পন্যকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালোভাবে চিনিয়ে দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার পন্যর বিক্রয় অবশ্যই বেড়ে যাবে। এস ইওর ক্ষেত্রে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল সঠিক কি ওয়ার্ড রিসার্চ করা। এই কি ওয়ার্ড এর উপর নির্ভর করে আপনার সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর সফলতা। এস ই ও সাধারণত ২ ভাবে হয়ে থাকে White Hat SEO এবং Black Hat SEO. সার্চ ইঞ্জিনে আপনাকে আসতে হলে বা নিজের ওয়েব সাইটের প্রচারের জন্য এস ইওর বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো এস ই ও ফার্মে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং এ আপনাকে আসতে হলে সর্বপ্রথম আপনার এস ই ও করাটাই শ্রেয় হবে। সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM) onlineinventionbd.blogspot.com সহজ অর্থে সার্চ ইঞ্জিনে পেইড মার্কেটিং কেই সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বলে।এটাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর পেইড মাধ্যম বলা যেতে পারে। এখানে আপনি পে করে নিজের সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের উপরে নিয়ে আসতে পারেন। এটি ৩ ভাবে হয়ে থাকে পে পার ক্লিক, কস্ট পার ক্লিক, কস্ট পার ইমপ্রেশন। এর যে কোন একটি আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে দিতে পারেন। এসইএম বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের হয়ে থাকে তার মধ্যে Google AdWords, Bing, Yahoo নেটওয়ার্ক সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এছাড়াও এসইএম বিজ্ঞাপন অনুসন্ধান, মোবাইল মার্কেটিং, পুনঃবাজারজাতকরণের এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং অনলাইন মার্কেটিং এর সব চেয়ে সাশ্রয়ী অনলাইন মার্কেটিং যা কিনা আপনার রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে সক্ষম। কন্টেন্ট সৃষ্টি করা বর্তমান সময়ে সার্চ ইঞ্জিনে দ্রুত নিজের ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসার জন্য সব থেকে সহজ আর জনপ্রিয় মাধ্যম হল কন্টেন্ট তৈরি করা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন ও গুরুত্বপূর্ণ একটি পার্টের নাম কন্টেন্ট সৃষ্টি। অনলাইনের যে কোন পোস্ট বা ফোরাম পোস্টে যদি আপনার সাইটের কি ওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটকে র‍্যাঙ্ক করবে এবং আপনার গ্রাহক অতি সহজে আপনাকে খুজে পাবে। আপনি আপনার কন্টেন্ট সমূহ যত বেশী আপডেট রাখবেন আপনার সাইট এর র‍্যাঙ্ক তত বাড়তে থাকবে।

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

 আপনাকে আপনার সাইট এর উপর নির্ভর করে আপনার কি ওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে এবং এ অনুযায়ী সঠিক কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে। আপনার কি ওয়ার্ড আপনি আপনার কনটেন্টে যত ভালোভাবে ইউজ করবেন আপনার সাইট পপুলারিটি তত বাড়তে থাকবে। আপনার সুন্দর কন্টেন্ট এর মাধ্যমেই আপনি অতি সহজে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার অবস্থান তৈরি করতে পারবেন। আপনাকে সবসময় ইউনিক কন্টেন্ট তৈরির ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে। আপনার কন্টেন্ট যত বেশী ইউনিক হবে আপনার কন্টেন্ট এর ভ্যালু তত বাড়বে। আর কপি কন্টেন্ট থেকে বিরত থাকবেন। একটি কার্যকরি কৌশল আপনার পাঠকদের জন্য তৈরি করুন এবং তাদেরকে আপনার কাছ থেকে আরো তথ্য জানতে আগ্রহী করে তুলুন। আপনার ব্যবসা ব্রান্ডিং এর জন্য একটি কন্টেন্ট তৈরি করুন । সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং onlineinventionbd.blogspot.com আপনার ব্যাবসা প্রচার প্রচারণার জন্য এর থেকে আর ভাল কোন মাধ্যম আর নেই। আপনি অতি সহজে কোন খরজ ছাড়াই এই মাধ্যম গুলোতে প্রাথমিক প্রচার চালাতে পারবেন। এখানে কিছু একটিভ একাউন্ট থেকে শুরু করে একটিভ পেজ, গ্রুপ, কমিউনিটি তৈরি করতে পারেন। যেখানে আপনি আপনার পন্যর বিস্তারিত বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন। আপনার টার্গেটেড কাস্টমারদের কমিউনিটিতে যুক্ত করুন এবং আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন, উত্তর, সুবিধা, প্রয়োজনীয়তা ইত্যাদি বিষয় গুল নিয়ে নিয়মিত পোস্ট বা কমেন্টস করুন। কমিউনিটিতে একটিভ থেকে কমিউনিটি একটিভ রাখার চেষ্টা করুন। ইমেইল পাঠানোর ক্ষেত্রে আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পেজ কিংবা গ্রুপের লিংকগুলো সিগনেচার হিসেবে ব্যবহার করুন। আপনার নিজের ওয়েবসাইটে কিংবা কোন ব্লগ সাইটে পোস্ট করার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ার লাইক বাটন যুক্ত করুন। সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয়ভাবে নিয়মিত অংশগ্রহণের জন্য ম্যানেজমেন্টটুলস ইউজ করুন । প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজেদের কমিনিটি তৈরি করে ফেলুন। নিজেদের প্রসার প্রচারের পাশাপাশি উপকারী পোস্ট করুন। এতে করে আপনার গ্রুপটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে। রি – মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বশেষ ডেভোলপ মার্কেটিং স্টার্টেজি হল রি মার্কেটিং। রি – মার্কেটিং একটি কৌশল যেখানে গ্রাহকরা ইতিমধ্যে আপনার ব্যবসা আগ্রহ দেখিয়েছে এবং আপনার লিস্টে তারা টার্গেট হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আপনি এ পর্যায়ে তাদের নিকট মার্কেটিং করতে পারেন। সামাজিক নেটওয়ার্কে বা মোবাইলেও আপনার সাইটে রি – মার্কেটিং ব্যবহার করতে পারবেন। রি মার্কেটিং একটি অ্যাডভান্স প্রযুক্তি যার মাধমে আপনি আপনার মুল টার্গেটেড কাস্টমারের নিকট আপনার সেবা বা পন্যর মার্কেটিং করতে পারেন এবং এটি সবথেকে ফলপ্রসূ মার্কেটিং পদ্ধতি। মোবাইল মার্কেটিং onlineinventionbd.blogspot.com ডিজিটাল মার্কেটিং এ, এসএমএস মার্কেটিং, এমএমএস মার্কেটিং, ব্লুটুথ মার্কেটিং, ইনফ্রারেড মার্কেটিং এর মাধ্যমে যে মার্কেটিং করা হয়ে থাকে তাকেই আমরা মোবাইল মার্কেটিং বলে থাকি। আর এগুলোর মধ্যে “SMS FOR MOBILE” মার্কেটিং পদ্ধতিটি সব থেকে গুরুতুপূর্ণ। আপনি আপনার পন্যর কোন ইনফরমেশন, ডিস্কাউন্ট, ইত্যাদি সম্পর্কে ছোট আকারের এস এম এস তৈরি করে গ্রাহকদের পাঠাতে পারেন, এটি আপনার নতুন গ্রাহক সৃষ্টিতে সহায়তা করে। ভাইরাল মার্কেটিং  আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অনেকাংশে নির্ভর করে ভাইরাল মার্কেটিং ও কনটেন্টের উপর।আপনার সুন্দর কন্টেন্ট ই আপনাকে ভাইরাল মার্কেটিং করতে সহায়তা করবে।বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটাররা ডিজিটাল মার্কেটিং এ সবথেকে বেশী ব্যবহার করছে ভাইরাল মার্কেটিং স্টার্টেজি। আপনি যদি কোনভাবে একটি পোস্ট বা কন্টেন্ট কে ভাইরাল করতে পারেন তবে সেই কন্টেন্ট আর আপনাকে প্রমোট করার প্রয়োজন হবে না। মানুষই ভাইরাসের মত কনটেন্টটি ছড়িয়ে দেবে সবখানে। তাই সবসময় চেষ্টা করুন ভাইরাল কন্টেন্ট তৈরি করতে তাহলে অতি সহজে আপনার মার্কেটিং হয়ে যাবে। এই ধরণের কনটেন্ট তৈরী ও প্রকাশ করার পরে আপনার কাজ ফেসবুক, ইউটিউব সহ সকল সোশাল মিডিয়াতেই ইনসাইট বা এ্যানালিটিকস এ নজর রাখা ফলে আপনি জানতে পারবেন একটি কনটেন্ট কতোটা ভালো পারফর্ম করছে বা না করলে কি সমস্যার কারণে করছে না ইত্যাদি। একটি ভাইরাল কন্টেন্ট তৈরি করতে ক্যাপশন, পোস্ট করার সময়, প্রিভিউ ইমেজ ইত্যাদির দিকে নজর রাখতে হবে। ইমেইল মার্কেটিং  যখন কোন বার্তা গ্রাহকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পোঁছানো হয় তখন তাকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার দিয়ে আপনি সহজেই ই-মেইল লিস্ট গ্রাহকদের পছন্দ এবং অপছন্দ এবং খরচ অভ্যাস সহ বিভিন্ন কারণের উপর ভিত্তি করে আলাদা করে বজায় রাখতে পারেন। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে গ্রাহকদের নিকট আপনার পন্যে বা সেবার প্রচার করতে পারবেন এবং আপনার সাইটেরও প্রচার করতে পারবেন। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমেই আপনি আপনার ক্রেতাদের কাছে আপনার পণ্যের তথ্য সহজে পৌছে দিতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্ট্যান্ডার্ড মাধ্যম হল ই-মেইল মার্কেটিং। এটি আমাদের দেশের থেকে বাইরে বেশী জনপ্রিয়। ই মেইল মার্কেটিং এর জন্য দেশের বিভিন্ন বয়সের কিংবা বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষের মেইল এড্রেস জোগাড় করুন, যে পণ্যের মার্কেটিং করতে চান, সেটি নিয়ে ভালভাবে গবেষণা করুন, অন্য কোম্পানীর একই পণ্যকে নিয়ে ও তাদের মার্কেটিং কৌশল নিয়ে গবেষণা করুন,আপনার মেইলে সবচাইতে সহজভাবে আপনার পণ্যের গুণ বর্ণনা করুন । ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য আপনার প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং টুলস। এর পর শুরু করুন ই মেইল মার্কেটিং। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমেই মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্য বা সেবা কে হাজার হাজার গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে পরবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং  আপনি যখন নিজে আপনার নিজের সাইটে এ বা অন্যখানে অন্য কোন কোম্পানির সার্ভিস বা পন্য কমিশনের বিনিময় সেল করিয়ে দিবেন তখন তাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বুঝায়। সহজে কমিশনের বিনিময়ে অন্যর মার্কেটিং কেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ প্রয়োজন ধৈর্য কারন এখানে আপনি রাতারাতি খুব বেশি কিছু করে ফেলতে পারবেন না। এখানে তারাই সফল হতে পারবে যারা ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি আধুনিক মার্কেটিং সিস্টেম যেখানে কোম্পানি গুলো খুব চাতুরতার সাথে নিজেদের প্রমোশন করিয়ে নিচ্ছে অনেকটা ফ্রিতেই। ভিডিও মার্কেটিং  বর্তমান সময়ের অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং মাধ্যম হল ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটুব মার্কেটিং। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এ সবথেকে বেশী কার্যকারী মাধ্যম হল ভিডিও মার্কেটিং। ইন্টারনেট এর সহজলভ্যতা যত বেশী হবে ভিডিও মার্কেটিং এর কার্যকারিতা তত বাড়তে থাকবে। আপনি খুব সহজে একটি ভিডিও ভাইরাল করার মাধ্যমে আপনি আপনার কোম্পানির বা ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়াতে পারবেন। আপনি একটা ভিডিও তৈরি করে সেটা বিভিন্ন ভিডিও সাইটে দিতে পারেন যেমন ইউটিউব, ডেইলিমোশন, ভিমিও, রেভের ইত্যাদি। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের খুঁটিনাটি যতটা সম্ভব জানার চেষ্টা করতে পারেন। 

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

অনেকে শুধু একটু জটিল বলে পয়েন্টার, থ্রেডিং, ইভেন্ট ইত্যাদি টপিক এড়িয়ে যায়। একটা জিনিষের অর্ধেক যদি আপনি না জানেন সেই ফিচারগুলো জীবনে কখনো ব্যাবহার করা হবে না। আপনি দেখবেন আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে খুব কম প্রোগ্রামার প্রফেশনাল লাইফে পয়েন্টার, থ্রেডিং, ইভেন্ট ব্যবহার করে কোড লেখে। তারা সব সময় মনে করে যে তাদের কাজে এগুলো ব্যাবহার করার কোন স্কোপ ছিল না, আসলে এই টপিকগুলো এড়িয়ে যাওয়ার কারণে স্কোপ থাকার পরও তাদের চোখে এগুলো ধরা পরেনি। আপনি যেখান থেকে প্রোগ্রামিং শিখছেন, সেখানে সবগুলো ফিচার শিখতে পারছেন কিনা দেখতে হবে। যদি ইউনিভার্সিটি বা ট্রেনিং সেন্টারে সব কভার না করে, বাকিগুলো নিজের আগ্রহে শিখে নিতে হবে। কম্পিউটার ফান্ডামেন্টাল, ডিসক্রিট ম্যাথ, ডাটা স্ত্রাকচার, এলগরিদম ভালোভাবে শিখতে হবে। আমি মনে করি ভালো ইউনিভার্সিটিতে ক্লাসে এই সাবজেক্টগুলো যতটুকু পড়ানো হয়, শিক্ষার্থীরা যদি মনোযোগ দিয়ে সেটা শিখে তাহলে যথেষ্ট। অনেকে বলেন ইউনিভার্সিটিতে তেমন কিছু পড়ানো হয় না, স্যার ঠিকমত বুঝাতে পারেন না ইত্যাদি। কিন্তু আমি এটাও লক্ষ্য করেছি, শিক্ষার্থীরা নিজস্ব আগ্রহ থেকে ক্লাসে এই জিনিষগুলো শিখেন না। যারা কনটেস্ট করে, তারা যত আগ্রহ নিয়ে এই ক্লাস করে বা পরে এগুলো শিখে তেমন নিজস্ব আগ্রহ থাকলে আমি মনে করি ক্লাসে যা পড়ানো হয় তা যথেষ্ট। যদি স্যার বুঝাতে পারছে না মনে করেন, তাহলে ইন্টারনেটে এখন এসব বিষয়ে অনেক ভালো ভালো ভিডিও আছে, সেখান থেকে দেখে শিখে নিতে হবে আর অনেক প্র্যাকটিস করতে হবে। ক্লাসে যে বই পড়ানো হয় সাধারণত সেই সব বইয়ের পিছনে অনেক অনুশীলনী থাকে, সেসব নিজ আগ্রহে সমাধান করে স্যারকে দেখাতে পারেন। অথবা কয়েক বন্ধু মিলে একসাথে সমাধান করতে পারেন। যারা প্রোগ্রামিং এ ভাল ও সিরিয়াস এমন বন্ধু জোগাড় করুন। যারা প্রোগ্রামিং পছন্দ করে না তাদের সাথে অপ্রয়োজনীয় সময় নষ্ট করবেন না। প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে। এটাতো সবাই বলে, কিন্তু কিভাবে প্র্যাকটিস করবেন। এলগরিদম প্রবলেম সল্ভ করতে পারেন, শুরুতে এটা খুবই কাজে দিবে। অন্তত ৩০০ প্রবলেম সল্ভ করুন। এর জন্য ২ নম্বর পয়েন্ট আগে শেষ করে আসতে হবে। ছোট ছোট সফটওয়্যার তৈরি করতে চাইলে যে আপনাকে এখনি ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে হবে তা কিন্তু নয়। মানুষ অনেক সফটওয়্যার ব্যাবহার করে যেগুলো কনসোলে চলে। যেমন Hangman, TicTacToe, লুডু ইত্যাদি গেম তৈরি করতে পারেন। টেক্সট ফাইলে ডাটা রিড/রাইট করে আপনি আরও জটিল সফটওয়্যারও কনসোলে তৈরি করতে পারেন, যেমন পয়েন্ট অফ সেল, ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট। এমনকি এম এল এম সফটওয়্যারও তৈরি করতে দেখেছি। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের বেতন কত? এজাতীয় ক্ষেত্রে সব গ্র‍্যাজুয়েট সমান বেতনে চাকরী পায়না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আনুমানিক স্টার্টিং বেতন ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা। onlineinventionbd.blogspot.com ওয়েব ডেলেপমেন্ট,,,, এক জরিপ থেকে দেখা যায়, শুধু আমেরিকাতেই প্রতি মাসে প্রায় ১৬ মিলিয়নের বেশি অর্থাৎ ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে থাকে! যার প্রায় ৭০ শতাংশেরও বেশি করা হয় প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হায়ার করে এবং যার মার্কেট ভেল্যু ২০ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ১৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা! একটা সময় ছিল যখন ওয়েবসাইট ছিল শখের একটা বিষয়। কিন্তু এখন তা আর কোনো শখ বা বিলাসিতা নয়, বরং অবশ্য প্রয়োজনে পরিণত হয়েছে। মানুষ এখন প্রতিদিনই ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরি করছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় দক্ষ ওয়েব ডেভেলপারের সংখ্যা নগণ্য। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এ ছাড়া বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এখানেই হতে পারে আপনার উপার্জনের সবচাইতে বড় সুযোগ। মার্কেট প্লেসগুলোয় সবচেয়ে বেশি চাহিদা ওয়েব ডেভেলপারের। পারিশ্রমিকও অন্য সব কাজের তুলনায় বেশি। যেখানে তুমুল হারে প্রতিদিন গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের সংখ্যা বেড়ে চলেছে তার তুলনায় নতুন ওয়েব ডিজাইনারের সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। প্রতিদিন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের মার্কেট সাইজ বিদ্যুৎ গতিতে বেড়ে চললেও সেই হারে বাড়ছে না ওয়েব ডেভেলপারের সংখ্যা। এর ফলে বিশাল চাহিদা তৈরি হয়েছে এই সেক্টরে! onlineinventionbd.blogspot.com এই কাজ শিখতে কত সময় লাগতে পারে? আপনার মেধা ও পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করছে আপনার তৈরি হতে কত সময় লাগবে। আপনি কত দ্রুত গোটা ব্যাপারটা গ্রহণ করতে পারছেন। এ ছাড়া আপনি কতটা সময় ব্যয় করবেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য তার ওপরও। তবে সাধারণত ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে যে কেউ মোটামুটি ভালো ওয়েব ডেভেলপার হতে পারে। আসল কথা হলো, আপনি কখনো এটা শিখে শেষ করতে পারবেন না। ছয় মাস ধারণা নেওয়ার পর আপনিই বুঝতে পারবেন আপনি আসলে কাজ নেওয়ার জন্য এই মুহূর্তে কতটা যোগ্য। আপনাকে অবশ্যই নতুন নতুন আপডেট সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে আপডেট করে নিতে হবে। তা না হলে আপনি কখনই সফল হতে পারবেন না। সাময়িক সফল হলেও অচিরেই আপনি আপনার প্লেস হারাবেন। মনে রাখবেন শেখার কোনো শেষ নেই। ওয়েব ডেভেলপারের আয়ঃ দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার অল্প সময়ের মধ্যে মাসে কয়েক লাখ টাকা সহজেই উপার্জন কার সম্ভব। এক তথ্য অনুযায়ী, একজন ওয়েব ডিজাইনারের গড় বার্ষিক বেতন ৬০ হাজার ১৮২ মার্কিন ডলার; যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪ কোটি ৮ লাখ ১৪ হাজার ৫৬০ টাকা, প্রতি মাসে হিসাব করলে দাঁড়ায় ৪ লাখ টাকা (দক্ষতার জন্য কম বেশি হতে পারে। ) ওয়েব ডিজাইনঃ আপনার কি করতে হবে? ।ফ্রিল্যান্সার ডট কমের হাইডিমান্ড স্কিল নিয়া আজকে আলোচনা করি একটু নাকি বলেন? প্রায়ই চোখে পড়ে হাইডিমান্ড স্কিল নিয়ে পোস্ট । অনেকে ইনবক্সেও প্রশ্ন করে । আজকে লিখতে বসেছি হাইডিমান্ড স্কিল নিয়ে । সর্বমোট ২০টা স্কিল নিয়ে কথা বলব তার পরের পর্বে ট্রেন্ডিং স্কিল নিয়ে কথা বলব। onlineinventionbd.blogspot.com সর্বপ্রথমে যে স্কিল টা আছে সেটা হলো “সফটওয়্যার আর্কিটেকচার” চলেন সফটওয়্যার আর্কিটেকচার নিয়ে একটু বিস্তারিত জেনে আসি। আসলে সফটওয়্যার আর্কিটেকচার কি? “সফটওয়্যার আর্কিটেকচার বলতে বোঝায় একটি সফটওয়্যার সিস্টেমের উচ্চ স্তরের কাঠামো, এই ধরনের কাঠামো তৈরি নিয়মাবলি, এবং এই কাঠামোর নথিপত্র। এই কাঠামোগুলি সফটওয়্যার সিস্টেমের যৌক্তিকতা প্রকাশে প্রয়োজন হয়। প্রতিটি কাঠামো সফটওয়্যার উপাদান সমূহ, তাদের মধ্যে সম্পর্ক, এবং উপাদান ও সম্পর্ক উভয়ের বৈশিষ্ট্য গঠন করে। সফটওয়্যার সিস্টেমের আর্কিটেকচার একটি একটি রূপক, যেমনটি একটি ভবনের কাঠামো । সফটওয়্যার আর্কিটেকচার এর উদ্দেশ্য হচ্ছে মৌলিক কাঠামো নির্বাচন করা, একবার বাস্তবায়িত হওয়ার পর যার পরবর্তিতে ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়ায়। সম্ভাব্য সফটওয়্যার ডিজাইনের নির্দিষ্ট কাঠামোগত উপায় সফটওয়্যার আর্কিটেকচারের অন্তর্ভুক্ত। উদাহরণস্বরূপ, যে সিস্টেমটি স্পেস শাটল নিক্ষেপ যান নিয়ন্ত্রণ করে সেটি খুব দ্রুত এবং খুব নির্ভরযোগ্য হওয়ার প্রয়োজন। অতএব, একটি উপযুক্ত রিয়াল টাইম কম্পিউটিং ল্যংগুয়েজের করা প্রয়োজন হবে। উপরন্তু, নির্ভরযোগ্যতার প্রয়োজনীয়তা মেটাতে একাধিক অকার্যকর এবং স্বতন্ত্র সৃষ্ট প্রগ্রাম কপি রাখার সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে, এবং এই কপিগুলি স্বতন্ত্র হার্ডওয়্যারে ফলাফল ক্রস-চেকিং এর সময় রান করতে হবে।” কী কী ধরনের স্কিল একজন আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ারদের থাকতে হবে ? onlineinventionbd.blogspot.com মডার্ন আর্কিটেকচার ডিজাইনিংয়ের কাজগুলো সাধারণত কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার এবং মডেলিংয়ের উপর নির্ভর করে থাকে। তাই শুরুতে অবশ্যই কম্পিউটারের অপারেটিংয়ে আপনাকে দক্ষ হতে হবে। এছাড়া পড়াশোনার শুরুর দিকে ট্রিমবেল, স্কেচআপের উপরও ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। তবে মনে রাখবেন, বর্তমান সময়ের কাজগুলো কখনোই নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপস এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। তাই সময়ের সাথে কম্পিউটার সংক্রান্ত বিভিন্ন গ্রাফিক্সের কাজের দক্ষতা ঝালাই করে নিতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে কাজে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। অটোক্যাড, মায়া, থ্রিডি ম্যাক্স, সলিড ওয়ার্কের মতো সফটওয়্যার কথা এক্ষেত্রে উল্লেখ না করলেই নয়। সাথে সাথে চলতি সময়ের বিভিন্ন আর্কিটেকচার পণ্য, ম্যাগাজিনের বিষয়ে জ্ঞান থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া ক্লায়েন্ট সামলানো, তাদের সাথে যথাযথ যোগাযোগ এবং প্রজেক্ট সম্পর্কে ভালো প্রেজেন্টেশন দেয়ার দক্ষতা থাকতে হবে।*onlineinventionbd.blogspot.com “পাইথন “ পাইথন (Python) একটি বস্তু-সংশ্লিষ্ট (object-oriented) উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা। ১৯৯১ সালে গুইডো ভ্যান রস্যিউম এটি প্রথম প্রকাশ করেন। পাইথন নির্মাণ করার সময় প্রোগ্রামের পঠনযোগ্যতার উপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এখানে প্রোগ্রামারের পরিশ্রমকে কম্পিউটারের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। পাইথনের কোর সিনট্যাক্স ও সেমান্টিক্‌স খুবই সংক্ষিপ্ত, তবে ভাষাটির স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ। পাইথন প্রোগ্রামারদের সমাজ থেকে পাইথন দর্শন এর সূচনা হয়েছে। পাইথন একটি বহু-প্যারাডাইম প্রোগ্রামিং ভাষা (ফাংশন-ভিত্তিক, বস্তু-সংশ্লিষ্ট ও নির্দেশমূলক) এবং এটি একটি পুরোপুরি চলমান প্রোগ্রামিং ভাষা যার স্বনিয়ন্ত্রিত মেমরি ব্যবস্থাপনা রয়েছে। এদিক থেকে এটি পার্ল, রুবি প্রভৃতি প্রোগ্রামিং ভাষার মত। পাইথন ভাষার মুক্ত, কমিউনিটি-ভিত্তিক উন্নয়ন মডেল রয়েছে, যার দায়িত্বে আছে পাইথন সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এই ভাষাটির বিভিন্ন অংশের বিধিবদ্ধ বৈশিষ্ট্য ও আদর্শ থাকলেও পুরো ভাষাটিকে এখনো সম্পূর্ণ বিধিবদ্ধ করা হয়নি। তবে কার্যত সিপাইথন ভাষাটির আদর্শ বাস্তবায়িত রূপ। onlineinventionbd.blogspot.com পাইথন কি? পাইথন একটি শক্তিশালী হাই লেভেল অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। যা ১৯৮০ সালে ডাচ প্রোগ্রামার গুইডো ভ্যান রাসম প্রথম ডিজাইন শুরু করেন এবং ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম এটি প্রকাশ করেন। এজন্য গুইডো ভ্যান রাসমকে এই প্রোগ্রামিং ভাষার স্রষ্টা বলা হয়।onlineinventionbd.blogspot.com পাইথন নির্মাণ করার সময় প্রোগ্রামের পঠন যোগ্যতার উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাইথনের কোর সিনট্যাক্স ও সেমান্টিক্‌স খুবই সংক্ষিপ্ত, তবে ভাষাটির স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ। এই প্রোগ্রামিং ভাষার গঠন শৈলী এবং ব্যবহার খুবই সহজ। ফলস্বরুপ, আপনি যদি প্রোগ্রামিং ভাষায় একেবারে নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে এটি হবে আপনার জন্য উপযুক্ত প্রোগ্রামিং ভাষা। কেন শিখবেন? বিশ্বজুড়ে পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজের চাহিদা বাড়ছে। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন ও প্রয়োজনীয় একটি ল্যাঙ্গুয়েজ এটি। প্রোগ্রামিং এর দুনিয়াতে পাইথন প্রোগ্রামিং এখন অনেক খানি জায়গা দখল করে নিয়েছে। যে সকল কারণে আপনি এই প্রোগ্রামিং ভাষা শিখতে পারেন নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হল- সহজ ও মার্জিত গঠন। পাইথনে ভ্যারিয়েবলের টাইপ নির্ধারন করতে হয়না এবং স্টেটমেন্ট শেষে সেমিকোলনও বাধ্যতামূলক নয়। এটি আপনাকে প্রোগ্রাম অনুশীলনের দিকে জোর দেয়। ফলে নতুনদের জন্য প্রোগ্রামিং শেখা সহজতর হয়ে উঠে। এটি বিশাল জনগোষ্ঠী সমর্থনকারী প্রোগ্রামিং ভাষা। আপনাকে সহায়তা করার জন্য পাইথনের রয়েছে বিশাল জনগোষ্ঠী। এছাড়া অনলাইনে অনেক সক্রিয় ফোরামও আছে। যেগুলো সমস্যা সমাধানে খুবই সহায়ক। পাইথন প্রোগ্রামিং মানেই মজা। পাইথনে কোড লিখতে যেমন মজা তেমনি এটা পড়াও সহজ।

 •••••••• { Onlineinventionbd ~ is one of the best useful news, Online Earning, BD Government jobs, update tips & tricks based website in Bangladesh } •••••••••

 তৃতীয়স্থানে আছে “লিনাক্স” লিনাক্স বা গ্নু/লিনাক্স বলতে লিনাক্স কার্নেলের সাথে বিশেষত গ্নু ও অন্যান্য উপাদানের সংমিশ্রণে প্যাকেজ করা অপারেটিং সিস্টেম গুচ্ছকে বুঝায়। সাধারণত, ডেস্কটপ ও সার্ভার দুধরনের ব্যবহারের জন্যেই লিনাক্স, ডিস্ট্রিবিউশন বা ডিস্ট্রো নামের একটি ফর্মে প্যাকেজড থাকে। একটি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের ডিফাইনিং কম্পোনেন্ট হচ্ছে লিনাক্স কার্নেল, যেটি একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল এবং লিনুস তোরভাল্দ্‌স প্রথম সেপ্টেম্বর ১৭, ১৯৯১ তারিখে প্রকাশ করেন। অনেক লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনই লিনাক্স শব্দটি তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নামের সাথে ব্যবহার করে এবং ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন /লিনাক্স শব্দটি এ অপারেটিং সিস্টেম পরিবারকে বুঝাতেই ব্যবহার করে। ***** এইটা নিয়ে বলার কিছু নেই । গুগলে একটু ঘাটাঘাটি করলে বিস্তারিত জেনে যাবেন । এর পরে অংশে চলে যাই । onlineinventionbd.blogspot.com চতুর্থস্থানে আছে “জাভা” জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা’র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট। onlineinventionbd.blogspot.com কেন জাভা ? পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ভাষা তৈরি করা হয়েছে। এদের প্রত্যেকটির উদ্দেশ্য ভিন্ন ভিন্ন। List_of_programming_languages এখানে একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর একটি লিস্ট দেওয়া আছে- দেখে নেওয়া যেতে পারে। প্রত্যেকটি ল্যাংগুয়েজ এর কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে, এবং ল্যাংগুয়েজ গুলো প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, এবং নতুন নতুন ল্যাংগুয়েজ তৈরি হচ্ছে।যে যে কারণে জাভা শেখা যেতে পারে এখন সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক- onlineinventionbd.blogspot.com এটি পৃথিবীতে দ্বিতীয় জনপ্রিয় ল্যাংগুয়েজ। এটি খুব-ই পাঠযোগ্য, সহজে বুঝা যায়। অন্য যে কোন প্রোগ্রামিং ব্যাকগ্রাউন্ড এর প্রোগ্রামার খুব সহজেই একটি জাভা-ফাইল দেখে বুঝতে পারবে আসলে কোড এ কি লেখা আছে। সি কিংবা সি++ এ কোড করার সময় আমাদের অনেক সময়-ই লিংকিং, অপটিমাইজেশান, মেমরি এলোকেশান, মেমরি ডি-এলোকেশান, পয়েন্টার ডিরেফারেন্সিং ইত্যাদি নানা রকম জিনিস নিয়ে ভাবতে হয়, কিন্তু জাভার ক্ষেত্রে এগুলোর কথা ভাবতেই হয় না। খুব বেশি চিন্তা না করে আমরা নিশ্চিতভাবে জাভা কম্পাইলার এর উপর সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে। জাভাতে অসংখ্য API আছে যেগুলো খুবই স্টেবল, খুব বেশি চিন্তাভাবনা না করেই এদের নিয়ে খুব সহজেই কাজ করে ফেলা যায়। জাভা -র সব কিছুই ওপেন সোর্স। এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড- টাইপ সেইফ প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটি পোর্টেবল যে কোন প্লাটফর্মে চলে। একবার কোড লিখে সেটি যে কোন মেশিনে( উইন্ডোজ , লিনাক্স , ম্যাক) চালানো যায়। ইন্ডাস্ট্রি গ্রেডেড, বড় বড় এন্টারপ্রাইজ অ্যাপ গুলো সাধারণত জাভা দিয়ে লেখা হয়। জাভার ব্যবহার : ইতিমধ্যে আমরা জেনে গেছি জাভা হল একটি শক্তিশালী প্রোগ্রামিং ভাষা। এক নজর দেখি নেই কি কি কাজে ব্যবহার করা যাবে এই ভাষা কে ডেস্কটপ বেসড এপলিকেশন্স। যেমন acrobat reader, media player, antivirus ইত্যাদি। ওয়েব বেসড এপলিকেশন্স। মোবাইল এপস। রোবটিক্স। গেমস। পঞ্চমস্থানে আছে “সি প্রোগ্রামিং” সি একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সি নির্মাণ করেন ডেনিস রিচি, বেল ল্যাবে ৭০এর দশকে কাজ করার সময়। ভাষাটি তৈরির প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ইউনিক্স- অপারেটিং সিস্টেম এর কোড লেখায় এর ব্যবহার, কিন্তু অচিরেই এটি একটি বহুল ব্যবহৃত ভাষায় পরিণত হয়। সি++ ও জাভা সহ পরিবর্তীকালের অনেক প্রোগ্রামিং ভাষার উপর সি’র গভীর প্রভাব পড়েছে। সি এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে এর বহনযোগ্যতা। সি দিয়ে রচিত প্রোগ্রাম যেকোন অপাররেটিং সিস্টেমের কম্পিউটারে চালানো যায়। ৭০ এবং ৮০ দশকের দিকে সি এর জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে এর অনেকগুলো ভার্সন তৈরি হয়। ১৯৮৩ সালে আমেরিকান মাননিয়ন্ত্রক সংস্থা সি এর ১টি আদর্শ ভার্সন তৈরির জন্য কমিটি গঠন করে। দীর্ঘ ৬ বছর পরে ১৯৮৯ সালে সেই আদর্শ সি ভাষাটি তৈরি হয়, যা আমেরিকান মাননিয়ন্ত্রক সংস্থা সি (আনসি সি (ANSI C)) নামে পরিচিত। পরবর্তিতে আন্তর্জাতিক মাননিয়ন্ত্রক সংস্থা ১৯৯০ সালে সি এর এই আদর্শ ভার্সনটি গ্রহণ করে, যা সি৯০ নামে পরিচিত। মুলত “সি৮৯” এবং “সি৯০” একই ভাষা। যুগের প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক মাননিয়ন্ত্রক সংস্থা ১৯৯৫ সালে এই সংস্করণকে বর্ধিত করে এবং পরবর্তিতে ১৯৯৯ সালে সম্পূর্ণ নতুন একটি সংস্করণ প্রকাশ করে যা সি৯৯ নামে পরিচিত। সর্বশেষ ২০১১ সালে সি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের নবীনতম সংস্করণ সি১১ প্রকাশিত হয় কেন “সি প্রোগ্রামিং? onlineinventionbd.blogspot.com এখন যদি কাউকে জিজ্ঞেস করা হয় তুমি কেন ক্রিকেট খেল? অথবা তুমি কেন গল্পের বই পড় ? সে বলবে যে “আনন্দের জন্য”। হ্যা ঠিক! প্রোগ্রামিং আনন্দের জন্য করা হয় কারন আগেই বলেছি এটি একটা খেলা “ যুক্তির খেলা”(তবে একে শুধু আনন্দের জন্য করা হয় বললে ভুল হবে কারন এর অনেক বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও রয়েছে ……তবে শুরুতে প্রায় সবাই একে আনন্দ হিসেবেই নিয়ে থাকে।) । তাছাড়া যে কেউ ই চাইবে যে তার কম্পিউটার তার কথামত কাজ করুক। তাহলে এর জন্য “প্রোগ্রামিং” এর বিকল্প নেই। এই যে তোমরা এখন যে অপারেটিং সিস্টেমে বসে ব্রাউজার দিয়ে এই পোস্টটি পড়ছ এখানেও রয়েছে প্রোগ্রামিং। আসলে আইটি জগতটাই “প্রোগ্রামিংময়”।******* প্রথমে ভালোভাবে কাজ শিখে ফেলুন এবং অবশ্যই মূল বিষয় গুলোর আগে বেসিক গুলো ভালো করে আয়ত্ত করে নিন সেগুলো আপনাকে শর্টকাট কাজ করতে সাহায্য করবে। আমরা সবাই বড় বড় বিষয়গুলোতেই বেশি ফোকাস করি কারণ আমরা চাই যতদ্রুত সম্ভব আউটপুট পেতে তাই ছোট ছোট বিষয়গুলো খেয়াল করি না কিন্তু সেই ছোট ছোট বিষয় গুলো আমাদের জানা থাকলে সেগুলোই আমাদের কাজ কমিয়ে দিতে পারে। এরপর ভালোভাবে প্রজেক্ট করুন দেখুন যে কিভাবে সবকিছু একসাথে করে ভালো মানে একটা আউটপুট দেওয়া যায় এবং সেই একই কাজটাকেই কিছুদিন পর একটু একটু ডেভেলপ করুন ডিজাইন গুলো আরো উন্নত করার চেষ্টা করুন প্রথম যেদিন কমপ্লিট হবে সেদিন ঐকাজের একটা স্ক্রিনশট নিয়ে রাখুন এবং ৪-৫বার রি-ডিজাইন করে মিলিয়ে দেখুন আপনার মধ্যে কি পরিবর্তন এসেছে। আপনি অবাক হবে আমি নিশ্চিত। কত টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব? কাজ জেনে ঠিক মতো বুদ্ধি ব্যবহার করে কাজ করলে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। প্রমান তো আপনার সামনেই অনেক ফ্রিল্যান্সারই আছেন যারা লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন যেমন কষ্ট করছেন তেমন ফল পাচ্ছেন। আপনি যে কোন মার্কেটপ্লেসে সার্চ করে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইল দেখতে পারেন আইডিয়া পেয়ে যাবেন। তারপরও আপনাকে কিছু আইডিয়া দিয়ে দেই যেমন: পিএইচডি টু এইচটিএমএল $50-$100(+/-) এর হতে পারে, একটা ছোট্ট ডিজাইন ফিক্স করে দেওয়ার জন্য $30-$40(+/-) হতে পারে, কাস্টমলি সম্পূর্ণ সাইট ডিজাইন করতে হলে হয়তো $400-$500 (+/-) হতে পারে ইত্যাদি। onlineinventionbd.blogspot.com অনেকেই এমন প্রশ্ন করেছেন যে “ভাই বিড মানে কি?” তাহলে চলেন এবার বিড এর মানে খুজে দেখি । বিড (Bid) মানে কাজ এর জন্য Application করা। Job Application কে এক এক মার্কেটপ্লেসেএক এক ধরণের নামে ডাকা হয়। তবে সাধারণত ফ্রিল্যান্সারা এটাকে বিড(Bid) বলে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য অনকে মার্কেটপ্লেস রয়েছে । তবে কিছু মার্কেটপ্লেস আছে যা সবার কাছে অনেক জনপ্রিয়। তার মধ্যেঃ মূলত এই সাইট গুলা সবার কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনেক তে কাজ পাওয়া যায় । বিড করার ব্যাপারে অনেক ক্রিটিক্যাল বিষয় থাকে। সেগুলো অবশ্যই সতর্কতার সাথে লিখতে হবে । আসুন জেনে নেই কোন বিষয় গুলো জেনে রাখলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বিড/প্রপোজাল প্রোজেক্টের বিড করার জন্য যে বক্স পাবেন সেটাকে একেক মার্কেটপ্লেসে একেক নামে ডাকা হয় । যেমনঃ প্রপোজাল বক্স, কভার লেটার, ইত্যাদি। এবার সুন্দর করে প্রপোজালে আপনার স্কিল লিখুন । তবে মনে রাখবেন, উলটা পালটা প্রোজেক্টে বিড করবেন না । এটাও মাথায় রাখবেন বিড/প্রপোজাল এমন ভাবে লিখতে হবে যেন ক্লায়েন্ট আপনার বিডটি দেখার পরে আপনার দক্ষতা সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে পারে। তবে কিছু ব্যাপার মাথায় রাখবেন । মনে করেন প্রোজেক্ট পরেছে ডাটা এন্ট্রির আর আপনি বিড করলেন গ্রাফিক্স ডিজাইনের তাহলে কিন্তু সমস্যা । উল্টা পালটা বিড করলে যদি ক্লায়েন্ট রিপোর্ট করে বা যদি কোনো ফ্রিল্যান্সারা রিপোর্ট করে তাহলে সমস্যা হবে আইডিতে । সুতরাং সতর্কতা অবলম্বন করবেন । আগে ভালো করে প্রোজেক্টা পড়বেন এরপরে বিড করবেন । বিড প্রপোজাল লেখার শুরুতে সম্বোধন সূচক কোনো Word দিয়ে শুরু করবেন যেমনঃ Dear (যদি ক্লায়েন্টের নাম প্রোজেক্টে উল্লেখ করে থাকে তাহলে তার নাম ধরে লিখবেন । যেমনঃ Hi Sam) আপনাদের বোঝার জন্য বা বিড এর ব্যাপারে যাতে আরো সুন্দর ধারনা পান এর জন্য নিচে একটা প্রপোজাল এর স্যাম্পল দিলাম । তবে হ্যাঁ, আপনার প্রপোজাল যেন কপি পেস্ট না হয় সেদিকে নজর রাখবেন। সম্পূর্ণ নিজে থেকে লিখবেন কাজ সম্পর্কে কতটুকু বুঝেছেন বা জেনেছেন সেগুলো লিখে দেওয়ার ট্রাই করবেন। এমন কিছু লিখবেন না যেটা আপনি করতে পারবেন না। onlineinventionbd.blogspot.com প্রশ্নঃ ভাই আমি ফ্রিল্যান্সিং করবো কিন্তু কিভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না । উত্তরঃ প্রথমত, আপনি ইংরেজিতে কেমন? যদি উত্তর হয় মোটামুটি তাহলে সাজেস্ট করব আরেকটু নজর দেবেন ইংরেজিতে । কারন ১০০% চ্যাট করতে হবে ইংরেজিতে। দ্বিতীয়ত, আপনি কি কোনো স্কিল বিল্ড করেছেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে বলবো সেগুলো নিয়ে আরেকটু নাড়াচাড়া করে ব্যাসিক থেকে প্রোফেশনা হতে । কারণ, যদি লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে দেখতে পাবেন একটা ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্টে ২৫০+ বিড পরে । কেন পরে আন্দাজ করতে পারছেন? ছোট্ট করে একটু বলি । অনেকেই মনে করে যে, ক্লায়েন্ট যে প্রজেক্ট টা ছেড়েছেন সেটা “আমি না পাড়লেও অন্য জন্যের হেল্প নিয়ে শিখে তারপরে কমপ্লিট করবো” । পয়েন্ট টা মনে রাখেবন । বায়ার প্রজেক্ট দিলে আপনি অন্য জনের দেখানো বা শিখিয়ে দেওয়ার পরে আপনি কাজ করবেন এরপরে আপনি কাজ জমা দেবেন । আচ্ছা মানলাম আপনি কাজ প্রজেক্ট নিলেন এবার কাজ শুরু করলেন । কিন্তু ক্লায়েন্ট বললো এই গুলো এই ভাবে না অন্য ভাবে করো বা আরো কিছু রিকোয়ারমেন্টস বাড়িয়ে দিলো । এবার কি করেন? সমাধান হলো, নিজে যেটা পারেন সেটা নিয়েই কাজ করেন । যে বিষয়ে জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে আগে জানুন, শিখুন, বুঝুন, এরপরে কাজ হাতে নিন। তাছাড়া নিজের রেপুটেশন নষ্ট করবেন না । আচ্ছা এরপরের প্রশ্ন চলে যাই।onlineinventionbd.blogspot.com ভাই আমার আইডি কার্ড নেই তাহলে আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবো? উত্তরঃ গ্রেট প্রশ্ন, ধন্যবাদ প্রশ্ন কর্তাকে। এবার বলি আইডি কার্ড নেই তাহলে কি করবেন । বর্তমানে খুব পরিচিত একটা প্রশ্ন আইডি ভেরিফাই। আপনি কিভাবে আপনার ফ্রিল্যান্সার আইডি ভেরিফাই করবেন? অবশ্যই সেটা সঠিক পন্থা অবলম্বন করে। তো আজকে আমি একটু বিস্তারিত বলার চেষ্টা করব যে, “আসলে কিভাবে আপনি আপনার একাউন্টি ভেরিফাই করতে পারবেন” তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করে দিয়ে আজকের আলোচনা।onlineinventionbd.blogspot.com আপনার কার্ড যদি না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার পরিবারের যে কারো কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ যদি আপনার কোন বড় ভাই থাকে বা বড় বোন থাকে বা আপনার আম্মু আব্বুর কার্ড আপনি ইউজ করতে পারবেন ভেরিফাই করার জন্য। তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যদি সেইম নাম থাকে তাহলে অবশ্যই সেইম ইনফরমেশন দিয়ে ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট খুলবেন। এর পরে আপনি আপনার ইনফরমেশন গুলো দিয়ে অবশ্যই সাবমিট করবেন, আর যখন আপনি কেওয়াইসি ভেরিফাই করতে যাবেন, তখন যে ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা ইউটিলিটি বিল এর কপি আপনাকে সাবমিট করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি খেয়াল রাখবেন যে, আপনার সব ইনফরমেশন গুলো কার্ডের সাথে মিল আছে কিনা এবং যে ইউটিলিটি বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর সব ইনফরমেশন গুলো একদম ঠিকঠাক আছে কিনা, যদি থাকে তাহলে সেগুলো নিয়ে সাবমিট করলে আশা করি 24 ঘন্টার মধ্যে অবশ্যই তারা ভেরিফাই করে দেবে ইনশাহ আল্লাহ্‌ । যদি কোন ইনফরমেশন চায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে তাদের হেল্প করতে হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে তারা আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে ভেরিফাই করে দেবে। আচ্ছা এবার তৃতীয় প্রশ্ন । onlineinventionbd.blogspot.com আমি যদি আমার বাবার আইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করি তাহলে কি পরবর্তিতে আমার আইডি দিয়ে আবার ভেরিফাই করতে পারবো বা নিজের নামে ভেরিফাই করতে পারবো? উত্তরঃ এটার জন্য সোজা উত্তর হলো ” না ” আপনি আবার অন্য আইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করতে পারবেন না । করতে গেলেই আইডি সাস্পেন্ড করে দিতে পারে ৯৯% শিওর । নিজের আইডি কার্ড না থাকলে আপনি আপনার বাবার আইডী কার্ড ইউজ করে ভেরিফাই করে চালাতে পারবেন কোনো ঝামেলা নেই । onlineinventionbd.blogspot.com ভাই আমি অমুক তারিখে উইথড্র দিয়েছি কিন্তু ব্যাংকে আসে নাই । খুব চিন্তায় আছি ভাই । উত্তরঃ উইথড্র দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনার আইডিন্টিটি ভেরিফাই করে নেবেন এটা আমি রিকোমেন্ড করবো । উইথড্র দেওয়ার আগে সব তথ্য গুলো সঠিক ভাবে প্রদান করেন । ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার, রাউটিং নাম্বার, নাম ঠিকানা, এক কথায় যা কিছু ফিলাপ করবেন একেবারে সঠিক নির্ভুল তথ্য দিয়ে ফিলাপ করবেন । এরপরে মোটামুটি ১৪ দিনের মধ্যে টাকা ট্রান্সফার হয়ে যাবে । বলতে পারেন এতো দিন সময়ে নেবে কেন? তাহলে জেনে রাখুন, আপনার আইডি নিয়ে রিভিউ করবে । কার কার প্রজেক্ট করেছেন তাদের আইডি রিভিউ করবে । কারো সাথে খারাপ আচরণ করেছেন কি না সেগুলো দেখবে। ইমেইল, ফোন নাম্বার এগুলো শেয়ার করেছেন কি না এগুলো যাচাই বাছাই করবে । যদি কোনো সমস্যা পায় তাহলে হয়তো উইথড্র ক্যান্সেল করে দেবে । এরপরে আবার বলবে উইথড্র দিতে । এটা একটা ওয়ার্নিং গেলো শুধু ২য় বার এই রকম করলে আইডি সাস্পেন্ড করে দেবে; এর পরে যদি কোনো ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারের ট্রামস অ্যান্ড কন্ডিশন ব্রেক করে সেটার জন্য ক্লায়েন্টের আইডী খেয়ে দিবে । এতে আপনার আর্ন করা টাকা রিফান্ড হয়ে ক্লায়েন্টের কাছে ফেরত চলে যাবে । আপনি বা ক্লায়েন্ট যদি কেউ ই কোনো ভুলত্রুটি না করেন তাহলে এবার আপনার ইনফো গুলো নিয়ে রিভিউ করবে সব ঠিক থাকলে আপনার ব্যাংকে ট্রান্সফার করে দেবে । তবে, যদি কোনো ত্রুটী খুঁজে পায় তাহলে টাকা আবার আপনার একাউন্টে ব্যাক করে দেবে । টাকা আইডি থেকে চলে গেলেও ব্যাংকে আসতে ৭ দিন পর্যন্ত সময় নিতে পারে । ঘাবরাবেন না । টাকা পাবেন । ব্যাংকে খোঁজ রাখবেন তাহলে টাকা একাউন্টের যাওয়ার সাথে সাথে জানতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সার ডট কমের আইডি সাসপেন্ড হবার হাত থেকে বাঁচুন আচ্ছা আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার কি উচিৎ নয়, মার্কেটপ্লেস এর আদেশ নিষেধ, বিধী বিধান, আচরণ বিধী, গোপোনীয়তা। আমার মনে হয় এগুলা জানা প্রত্যেকটা ফ্রিল্যান্সারদের একান্ত কর্তব্য। চলেন তাহলে দেখি কি কি করা যাবে আর কি কি করা যাবে না।****** শুরুতেই একটা কথা বলি, আপনার একাউন্ট কেন সাস্পেন্ড করেছে সেটা আপনার মেইলে ৩-৪ কারণ উল্লেখ করে সাপোর্ট থেকে মেইল পাঠায়। যদি আপনি এগুলা না করে থাকেন তাহলে তাদের মেইল এর রিপ্লে করে কথা বলে সমাধান করে নিতে হবে। আর আপনি যদি আসলেই অই অপকর্ম করে থাকেন তাহলে আইডি ক্লোজ হবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই । onlineinventionbd.blogspot.com পার্সোনাল নিয়ম সৃঙ্খলার মধ্যে আছেঃ আপনাকে নৈতিকতা ও নিষ্ঠা মেনে কাজ করতে হবে ।****** আপনাকে ফ্রিল্যান্সারের সমস্ত নীতি মেনে চলতে হবে।****** আপনাকে সম্মান করতে হবে বহারকারীর অধিকার এর ব্যাপারে । আপনি গোপনীয় তথ্য অপব্যবহার করতে পাবেন না, বা অন্য কোনও অবৈধ অনুশীলনে অংশ নিতে পারবেন না। আপনাকে ব্যবহারকারীর আগ্রহ, অধিকার এবং সুরক্ষার জন্য সম্মান করতে হবে। আপনি কেউকে হয়রানি করবেন না , হুমকি বা বৈষম্য সৃষ্টি করবেন না ।**†***** আপনি নিজের বা অন্য কোনও পরিচয় মিথ্যা বলতে পারবেন না এবং আপনাকে সত্য এবং সঠিক তথ্য সরবরাহ করতে হবে। আপনি এই সাইটের বাইরে পেমেন্ট নিয়ে পারবেন না। আপনি কাজ না পারলে প্রোজেক্ট এক্সেপ্ট করবেন না বা ক্লায়েন্ট কে বলে দিতে হবে আপনি কাজ পারেন না । শেষেরটা বলা যাবে না । ইউজার এর বিষয়বস্ত গুলো দেখুন এইবারঃ আপনি যখন ফ্রিল্যান্সারে প্রোজেক্ট পাবলিশ করতে যাবেন তার আগে আপনাকে নিম্নের বিষয় গুলা মাথায় রাখতে হবে, তা না হলে আইডি চান্দে পাঠিয়ে দেবে। আপনি কোনো কপিরাইট লেখা বা অন্য কোনো কিছু যেটা নিয়ম ভাংবে সেই জাতিয় কোনো লেখা পোস্ট করা যাবে না। আপনি কোনো নিয়ম বিরোধী বা নিয়ম ভাঙ্গে করে এই রকম পোস্ট করা থেকে বিরত থাকবেন । কারো সম্মানহানী হয় এই রকম কোনো পোস্ট করা যাবে না। কোনো খারাপ/অশ্লীল/পর্নোগ্রাফিযুক্ত পোস্ট করা যাবে না ।****** আপনি এমন কিছু পোস্ট করবেন না যার মধ্যে কোনও ব্যক্তি বা তথ্য অসম্পূর্ণ, মিথ্যা বা ভুল।****** আপনি যদি কোনো সিস্টেম এর ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে কোনো ভাইরাস বা প্রোগ্রামিং টুলস শেয়ার করবেন তো মরবেন । আপনি এমন কিছু পোস্ট করবেন না যা ফ্রিল্যান্সার ডট কমের ঘাড়ে উপরে উঠে না বসে (ব্যবসার ক্ষতি) । এটা মাথায় রাখবেন । সিক্রেট বিষয় বস্তুঃ আপনাকে ফ্রিল্যান্সার এর গোপনীয়তা অবশ্যই মেনে চলতে হবে। ফ্রিল্যান্সার এর যে সাইন গুলা আছে ( এন ডি এ, আইপি রেটিং, বা অন্যান্য যে গুলা আছে) এই গুলা শেয়ার করা থেকে বিরত থাকেন। যোগাযোগ করবেনঃ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার এর মধ্যে এইটা ভিন্ন। আপনি ফ্রিল্যান্সার এর বাইরে কোনো প্রকার যোগাযোগ করতে পারবেন না । এতে আপনার ক্ষতি হবে । কিভাবে হবে বলি, আপনি যদি কোনো প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করে টাকা না পান তাহলে এইটা ফ্রিল্যান্সার দেখবে না। আপনি ইনবক্সে ইমেইল, স্কাইপি, বা বাইরে কথা বলার মত কোনো কিছু শেয়ার করা থেকে বিরত থাকবেন । এই সব কিছু পর্যালোচনা করে ডলার উইথড্র করার সময় । যদি ভুল কিছু বা এই ধরণের কিছু পায় তাহলে আপনার খবর আছে। দূর্নীতি বা প্রতারণাঃ আপনি কোনো ধরণের জালিয়াতি করতে পারবেন না,, onlineinventionbd.blogspot.com ********************************




 onlineinventionbd.blogspot.com আমাদের সাইটের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ !!!🌺🌺🌺 " আমরা আমরা নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বিষয়সমূহ, অনলাইন আর্নিং, ব্লগার এসইও টিপস, বিডি সরকারী বেসরকারী চাকরী, সংবাদ, অনলাইন টিপস ইত্যাদি বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করি 💬" ⚜️ আশা করব আমাদের প্রতিটা পোস্ট আপনাদের কাছে ভাল লাগবে🎁🎁🎁 ❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️❄️